মোবাইল ফ্ল্যাস করলে কি হয়?এর উপকারিতা আর অপকারিতা কি?যদি কোনো মোবাইলে অন্য কোনো মোবাইলের ফ্ল্যাস ফাইল আপলোড করা হয় তাহলে কি হবে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ফ্লাশ দেওয়া মানে হচ্ছে মোবাইলে সফটওয়্যার দেওয়া। অনেক সময় শুনেছেন কিংবা দেখেছেন নিশ্চয় যে মোবাইলে সফটওয়্যার মাইর খেয়ে গেছে বা সফটওয়্যার পড়ে গেছে কিংবা নষ্ট হয়ে গেছে ইত্যাদি ক্ষেত্রে মোবাইলে ফ্লাশ দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। সাধারণত ফোনে কোনো সমস্যা হলে ফ্লাশ দিতে হয় কিন্তু তার আগে রিস্টোর ফ্যাক্টরি ব্যবহার করে রিস্টোর করার চেষ্টা করা হয় আর এতে যদি কাজ না হয় তখন ফ্লাশ দিতে হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
sovonislam

Call
 মানুষ পরিচালিত হয় তার নিজস্ব ব্রেইন দিয়ে কিন্তু মোবাইলের কোন নিজস্ব ব্রেইন নেই তাই মোবাইল ফাইল বা সফটওয়্যার দ্বারা পরিচালিত হয় আর এই ফাইল কম্পিউটার দিয়ে মোবাইলে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। তাই এই ফাইলকে ফ্লাশ ফাইল বলা হয় ।ফ্লাশ বলতে স্টক রমকে বোঝায় আর এই ফ্লাশ ফাইল কম্পিউটার দিয়ে মোবাইল এ ফ্ল্যাশ দেওয়া হয়। মোবাইলের স্টক রোমের যদি কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার দিয়ে স্টকরম বা ফ্লাস ফাইল দিতে হয়। তাহলে মোবাইল ঠিক হয়। এক মোবাইলের ফ্লাশ ফাইল যদি অন্য মোবাইলে ফ্লাস দেওয়া হয় তাহলে মোবাইল খুলবে না অর্থাৎ কাজ করবে না।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ