ওনার উপর যে অভিযোগ আছে, তা এতটাই যুক্তিপূর্ণ যে - উনার বিচারের জন্য একজন সাক্ষীকে অপহরণ করে ইন্ডিয়ার জেলে বছরের পর বছর আটকে রাখতে হয়। - উনার বিপক্ষের একজন সাক্ষী আদালতে উঠে হঠাৎ ওনার পক্ষে বলা শুরু করে। - উনার সাক্ষীরা পিরোজপুর থেকে ঢাকায় আসতে কষ্ট হয়না, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে আদালতে আসতে অস্বীকার করে। - অতীতের সমস্ত রীতিনীতি ভঙ্গ করে পুলিশের কাছে দেওয়া জবানবন্দীকে সাক্ষী হিসেবে আদালতে গ্রহন করা হয় যে কারণে উনার পক্ষের উকিলরা সেসব সাক্ষীকে জেরা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। - উনার পক্ষের উকিলদের বিপক্ষে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়, যাতে তারা মামলা পরিচালনা করতে না পারেন। সর্বোপরি, অবিচার কাকে বলে, তার চুড়ান্ত দৃষ্টান্ত দেখানো হয় এই যুদ্ধাপরাধ মামলায়। যে কোন উপায়ে তাকে ফাঁসীতে চড়ানোই এই মামলার উদ্দেশ্য - কোন আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে। এতেই বুঝা যায়, তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ কতখানি ভিত্তিহীন।
উনার সম্পর্কে বেশি কিছু জানি না, তবে উনি যে দলটি করতো, তার নাম জামায়াতে ইসলাম,, এইটি একটি যুদ্ধাপরাধী দল। তত কালীন যুদ্ধে এই দলটি পাকিস্তানের পক্ষ নিয়েছে,, হত্যা, লুন্ঠন, ধর্ষন, অপহরণ করতে পাকিস্তানিদের সহায়তা করেছে। এই দলের প্রধান ছিলেন গোলাম আজম তিনি একজন বড় মাপের যুদ্ধপরাধী ছিলেন। বাংলাদেশ সরকার তার বিচার করেছে,, আপর দিকি সাঈদি বিভিন্ন আলোচনায় বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন কথা বলত,, মাঝে মাঝে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে হাসিতামাসাও করতো। তার বড় ছেলে ৪৫ বছরে আরো তিন বছর আগে মারা গেছে সুতরাং যুদ্ধ কালিন সময়ে তার বয়স অনুমানিক বয়স ২০ এর উপরে ছিলো।। অনেকে তার বয়স নিয়েও কথা বলে,, তাই বললাম।। তবে আমি জানি না, সে যুদ্ধাপরাধী কিনা।।