ধরুণ কেউ মসজিদে নামাজ পড়তে গেল। সে নামাজ শেষে বাড়ি চলে আসবে বা কুন কাজে চলে যাবে। এমন সময় মসজিদে তাবলিগ জামায়াতের লোকেরা তাকে জোর করে তাদের আলোচনা শুনার জন্য বসাল। এই আলোচনাত নফল কিন্তু জোর করে বসাল। এভাবে কয়েকদিন চলার পর লোকটি আর নামাজে যায় না। তার কাজের ক্ষতি হয় বা সমস্যা হয়। এখন আমার প্রশ্ন তারা যে জোর করে নফল ইবাদত করাতে চাচ্ছে এটা কি ঠিক? কুন দলিল থাকলে দয়া করে দিন। আর ঐ ব্যাক্তি যে নামায পড়ল না। এতে করে কি তাবলিগের লোকদেরও পাপ হবে?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ইসলামী শরীয়াতে জোরপূর্বক নফল ইবাদাতে বাধ্য করার কোনো বিধান নেই। কেউ যদি বাস্তবেই নফল ইবাদাতে বাধ্য করে তাহলে তার অন্যায় হবে। আপনি যে সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেছেন বাস্তবেই যদি এমনটি ঘটে থাকে তাহলে তা নিতান্তই গর্হিত কাজ হবে। এবং তাতে পাপ হবে। তবে আমাদের জানা মতে তাবলিগের লোকেরা কাউকে জোরপূর্বক নফল ইবাদাতে বাধ্য করে না। তারা অনুরোধের ছলেই দীনী আলোচনায় বসতে বলে। কোথাও যদি সে অনুরোধটা বাধ্যবাধকতার পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছে তাহলে তা অন্যায় হবে। বিশেষত তাদের এ বাধ্যবাধকতার কারণে যদি কেউ ফরজ বিধানই পরিত্যাগ করে দেয় তাহলে তাদের পাপের ওয়েট তো অনেক বেড়ে যাবে। তবে ব্যক্তি বিশেষ বা দল বিশেষের বাড়াবাড়ি বা অবাঞ্ছিত আচরণের কারণে ফরজ বিধান পরিত্যাগ করা বড় ধরনের একটি বোকামী। এ বোকামীর কারণে তাকে বড় ধরনের খেসারত দিতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
েন না।   

এরা এভাবে আল্লাহকে ধোকা দেয় কিন্ত এরা নিজেদের ছাড়া কাঊকে ধোকা দেয় না( সুরা বাকারা ২য় রুকু)

এরা ভাবে আকিরাতে আল্লাহর কাছে অমুজ বলব তমুক বলব, কিন্তু এরা জানেনা যে সেদিন আল্লাহর সামনে কেউ টু শব্দটিও করতে পারবে না। তবে দয়াময় যাদের পছন্দ করবেন তারা ছাড়া। তারা যথার্থ বলবে। 

ওরা মনে করে আল্লাহ আমাকে আমার সাধ্যতিত দায়িত্ব দিয়েছেন কিন্তু এরা জানেনা আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যের বাইরে কোন কাজ দেয় না,।  ভাই এরকম দাতভাংগা জবাব অসংখ্য আছে কোরানে। আপিনি কোরান পড়েন কিয়ামত আপনার চোখের সামিনে দেখতে পাবেন
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ