কারণ তখন গ্রন্থাকারে হাদীস ও মাসায়েল লিখার প্রচলন ছিল না। ইমাম আবু হানিফার(রঃ) জীবিতকালে তার প্রদত্ত মাসয়ালা বা ফতোয়া তার ছাত্ররা নোট করতেন। যদিও ইমাম আবু হানিফা (রঃ) তা লিখতে নিরৎসাহিত করতেন। পরবর্তীতে ৪২৮ হিজরীতে ইমাম কুদুরী (রঃ) সবগুলো খন্ডিত আকারে নোট এবং তার ছাত্রদের মন্তব্যসহ মুন্তাখাবুল কুদুরি নামে পরিপূর্ণ মাসয়ালার কিতাব রচনা করেন।