স্বপ্নদোষ হলে ফরয গোসল না করে নামায পড়া যাবে কি?

নাপাক থাকা ভাল নয়। অপবিত্র অবস্হায় ইবাদত ছাড়া সকল কাজ করতে পারেন। তবে তাড়াতাড়ি গোসল করো উত্তম।

স্বপ্নদোষ যখন সপ্তাহে ১ বারের বেশি এবং মাসে ৫ বারের বেশি হতে থাকে তখন এটাকে অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বলা হয়ে থাকে। তখন এটার পেছনে কোনো না কোন কারণ থাকে অর্থাৎ সেই সময় এটা রোগের পর্যায়ে পড়ে যায়। স্বপ্নদোষ যদিও...

স্বপ্নদোষ কম হওয়া ভাল, না হওয়া আরো ভাল। স্বপ্নদোষ হলে শরীর নাপাক হয়ে যায় তাই গোছল করা ফরজ।

স্বপ্নদোষ না হওয়া কোনো রোগনা।আপনি সপ্তাহে ৩-৪ দিন হস্তমৈথন করার ফলে স্বপ্নদোষ হয়না।তাই হস্তমৈথন পরিত্যাগ করুন তবেই স্বপ্নদোষ হতে পারে।

সব কিছুর কারণ না খোঁজাই ভালো, এটা এমন কোন আহামরি সমস্যা নয় যে গবেষণা করে বের করতে হবে। তিন দিন স্বপ্নদোষহয়েছে কোন সমস্যা নাই এই নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নাই।

উলঙ্গ হয়ে গোসল করা না যায়েজ। যদিও বা কেউ করে তার গোসল হবে না। এবং ঐ গোসলে তার নামাজ ও হবে না। ঐ টা শয়তান এর ধোকা। আল্লাহ আমাদের সকলকে...

মাসে সর্বোচ্চ ৬-৭ বার স্বপ্নদোষ হওয়া স্বাভাবিক । একবার হলেও কোন সমস্যা নেই। আর যদি একবারও না হয় তবে ভাল কোন যৌন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে আলাপ করুন। 

কোন সমস্যা হবে না । আসলে স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে বীর্যথলীতে অতিরিক্ত বীর্য জমা হলে সেটা স্বপ্নবেসে বেরিয়ে আসে।   আপনি যদি দির্ঘদিন ধরে সহবাস না করেন   তাহলে স্বপ্নদোষ হচ্ছে। আর অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ...

না। এভাবে প্রেগন্যান্সি সম্ভাবনা থাকে না। আসলে কোন নারীর প্রেগন্যান্ট তখনেই হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে যখন ঐ নারী কোন পুরুষের সাথে যৌন মিলন করবে ও যৌণাঙ্গের ভিতরে শুক্রপাত ঘটাবে। আশা করি বুঝতে...

হ্য আপনার গোসল ফরজ হবে। কেনো না আপনার যৌন উত্তেজনা পেয়েছিলো যার কারনেই বীর্য এসেছে আর সেই বীর্য প্রস্রাবের আগের বেড়িয়ে আসে। যদি স্বাভাবিক ভাবেই কোন রোগের কারনে প্রস্রবের আগে...