আমার একটা ফোন হারিয়ে গিয়েছে। 
আমি কি ফোন টা খুঁজে পাবো। 
দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন।

শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

হ্যা হারিয়ে যাওয়া ফোন খুজে পাওয়া সম্ভব ১. হোয়্যার ইজ মাই ড্রয়েড (http://goo.gl/LImXw)
হারানো ফোন খুঁজে পাওয়ার জন্য হোয়্যার ইজ মাই ড্রয়েড অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি অ্যাপ।হারিয়ে যাওয়া ফোনটির অবস্থান চিহ্নিত করা, সেটি খুঁজে পাওয়া এবং ফোনের তথ্য নিরাপদে রাখার জন্য এতে আছে বিভিন্ন সুবিধা। ফ্রি, লাইট এবং প্রো নামের আলাদা তিনটি সংস্করণ রয়েছে এর। ফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলে এসএমএসের মাধ্যমে ফোনের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই অ্যাপ্লিকেশনের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, এখানে কমান্ডার নামে একটি অংশ রয়েছে। কমান্ডার সক্রিয় থাকলে অ্যাপ্লিকেশনটির মূল ওয়েবসাইট থেকে ফোনের অবস্থান নির্ণয় করা যায়।

২. অ্যাভাস্ট (http://goo.gl/F72Xa)
অ্যাভাস্ট অ্যাপ্লিকেশনটি তৈরি করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য। অ্যাপের একটি অংশ অ্যান্টিভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার স্ক্যান করে। আর অ্যাপটিতে App Disguiser এবং Stealth Mode নামের দুটি বিশেষ সুবিধা রয়েছে। এটি ব্যবহার করে ব্যবহারকারী অ্যাপটি লুকিয়ে রাখতে পারবেন। এটি বিশেষভাবে কার্যকর, যদি ফোনটি কখনো চুরি হয়ে যায়।
তবে অ্যাপ্লিকেশনটি আনইনস্টল করার পদ্ধতিটি বেশ জটিল। ইনস্টল করার পর যদি ফোনটি খোঁজা হয় কখনো, তা হলে অ্যাপটি আনইনস্টল করা একরকম অসম্ভব হয়ে যায়। অ্যাপ্লিকেশনটি নিজে থেকেই সিস্টেম রিস্টোর করতে পারে এবং ফোনের ইউএসবি পোর্ট বন্ধ করে দিতে পারে।

৩. প্ল্যান বি (http://goo.gl/0Z9ys)
তালিকার অন্য অ্যাপ্লিকেশনগুলো থেকে এটা কিছুটা আলাদা। ফোন হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হয়ে যাওয়ার পর হয়তো মনে হতে পারে, যদি আগেই একটি অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করা থাকত, তা হলে হয়তো ফোনটি খুঁজে পাওয়া যেত। আর এ ধরনের পরিস্থিতির জন্যই তৈরি করা হয়েছে প্ল্যান-বি অ্যাপটি। ফোনটি হারিয়ে যাওয়ার পর গুগল প্লে সাইটে গিয়ে এই অ্যাপটি ইনস্টল ক্লিক করতে হবে। এরপর অ্যাপটি নিজে থেকেই ইনস্টল হয়ে যাবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে জিপিএস চালু হয়ে যাবে। ফোনটির অবস্থান বের করার পরপরই একটি ই-মেইলের মাধ্যমে গুগল ম্যাপের লিংকসহ ফোনের অবস্থানটি জানিয়ে দেওয়া হবে।

৪. লুকআউট (http://goo.gl/QApgd)
লুকআউট হলো অ্যান্ড্রয়েড যন্ত্রগুলোর উপযোগী অপর একটি পূর্ণাঙ্গ নিরাপত্তা এবং ব্যাকআপ নেওয়ার সফটওয়্যার। এই অ্যাপের মাধ্যমে বিনা মূল্যে অ্যান্টিভাইরাস-সুবিধা পাওয়া যায়। পাশাপাশি ফোনে থাকা নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও তথ্য ব্যাকআপ নেওয়ারও সুবিধা পাওয়া যাবে এখানে। আর মোবাইল ফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে এসএমএসের মাধ্যমে ফোন লক করে দেওয়া বা অবস্থান চিহ্নিত করার সুবিধাও রয়েছে এখানে।

৫. লস্ট ফোন (http://goo.gl/X73yq)
হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পাওয়ার জন্য অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের মতো একই ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে এখানে। যার মধ্যে রয়েছে এসএমএসের মাধ্যমে ফোন লক করে দেওয়া, ফোনের অবস্থান জানা। আবার ফোনের রিংটোন বাড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে এখানে, যেন ওই নম্বরে ফোন করা হলে সেটি খুঁজে পাওয়া যায়। আর এখানে আরও একটি বিশেষ সুবিধা হলো, যে সিম কার্ডটি লাগানো অবস্থায় এই অ্যাপটি ইনস্টল করা হয়েছে, সেটি পরিবর্তন করে অন্য কোনো সিম লাগানো হলে অ্যাপ সেটিংসে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট কয়েকটি নম্বরে নতুন সিম নম্বরটি এসএমএস হিসেবে চলে যাবে।

প্রথমআলো থেকে নেওয়া

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১। হোয়্যার ইজ মাই ড্রয়েড : হারানো ফোন খুঁজে পেতে ‘হোয়্যার ইজ মাই ড্রয়েড’ অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। ফোনটির অবস্থান চিহ্নিত করা, ফোনের তথ্য নিরাপদে রাখার জন্য এতে বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। ফ্রি, লাইট এবং প্রো নামের আলাদা তিনটি সংস্করণ রয়েছে এই অ্যাপের। এসএমএসের মাধ্যমে খোওয়া যাওয়া ফোনের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এতে কমান্ডার নামে একটি অংশ রয়েছে। কমান্ডার সক্রিয় থাকলে অ্যাপ্লিকেশনটির মূল ওয়েবসাইট থেকে ফোনের অবস্থান নির্ণয় করা যায়। ২। অ্যাভাস্ট: অ্যাভাস্ট অ্যান্ড্রয়েড ফোনের নিরাপত্তা দেওয়ার অ্যাপ। একই সঙ্গে অ্যান্টিভাইরাস ও ম্যালওয়্যার স্ক্যান করে। এতে App Disguiser ও Stealth Mode নামে দু’টি বিশেষ সুবিধা রয়েছে। এই অ্যাপটি ব্যবহারকারী চাইলে লুকিয়ে রাখতে পারেন। যদি ফোনটি চুরি হয়ে যায়, তবে অ্যাপ্লিকেশনটি আনইনস্টল করার পদ্ধতিটি বেশ জটিল। হারানোর পরে ফোনটি খোঁজা শুরু হলেই অ্যাপটি আনইনস্টল করা একরকম অসম্ভব। অ্যাপ্লিকেশনটি নিজে থেকেই সিস্টেম রিস্টোর করতে পারে এবং ফোনের ইউএসবি পোর্ট বন্ধ করে দিতে পারে। ৩। প্ল্যান বি : আগে যারা এই ধরনের অ্যাপ লাগাননি তারা ফোন চুরি হওয়ার পরে এই অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে খুঁজতে পারবেন। ফোন হারিয়ে যাওয়ার পরে গুগল প্লে সাইটে গিয়ে প্ল্যান-বি অ্যাপসের ইনস্টল ক্লিক করতে হবে। এরপর অ্যাপটি নিজে থেকেই ইনস্টল হয়ে যাবে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে জিপিএস চালু হয়ে যাবে। ফোনটির অবস্থান বের করার পরপরই একটি ই-মেলের মাধ্যমে গুগল ম্যাপের লিংক-সহ ফোনের অবস্থানটি জানিয়ে দেওয়া হবে। ৪। লুকআউট : লুকআউট হলো অ্যান্ড্রয়েড উপযোগী নিরাপত্তা এবং ব্যাকআপ নেওয়ার সফটওয়্যার। এই অ্যাপে অ্যান্টিভাইরাস সুবিধাও পাওয়া যায়। পাশাপাশি ফোনে থাকা নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ও তথ্য ব্যাকআপ নেওয়ারও সুবিধা পাওয়া যাবে এখানে। আর মোবাইল ফোন হারিয়ে বা চুরি হয়ে গেলে এসএমএসের মাধ্যমে ফোন লক করে দেওয়া বা অবস্থান চিহ্নিত করার সুবিধাও রয়েছে। ৫। লস্ট ফোন : হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পাওয়ার জন্য অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনের মতো একই ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে এখানে। যার মধ্যে রয়েছে এসএমএসের মাধ্যমে ফোন লক করে দেওয়া, ফোনের অবস্থান জানা। আবার ফোনের রিংটোন বাড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে এখানে, যাতে ওই নম্বরে ফোন করা হলে সেটি খুঁজে পাওয়া যায়। আর এখানে আরও একটি বিশেষ সুবিধা হলো, যে সিম কার্ডটি লাগানো অবস্থায় এই অ্যাপটি ইনস্টল করা হয়েছে, সেটি পরিবর্তন করে অন্য কোনও সিম লাগানো হলে অ্যাপ সেটিংসে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট কয়েকটি নম্বরে নতুন সিম নম্বরটি এসএমএস হিসেবে চলে যাবে। এছাড়াও ফোনের আইএমইআই নম্বর উল্লেখ করে পুলিশকে জানান। স্থানীয় পুলিশ স্টেশনে জিডি করুন। আপনার পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাকেও জানান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনার ফোন যদি মোটামুটি উন্নত কোয়ালিটির হয় । তাহলে ফোনের সকল কাগজ ও ফোনের IMEI কোড সহ থানায় অভিযোগ করুন । আশা করি পেয়ে যাবেন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

আপনি লকওয়াচ থিফ কেচার (lockwatch thief catcher) ব্যবহার করতে পারেন। এখানে জেনারেল, প্রিমিয়াম নামে দুটি সংস্করণ রয়েছে। জেনারেল ফ্রি। এর কাজ হল ভুল প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড দিলে ভুল কারীর ছবি ইমেইলে চলে যাবে। আর চুর একবার না একবার ভুল পাসওয়ার্ড দিয়ে সেট খুলার চেষ্টা করবেই। নিচে এপ্সটির স্ক্রিনশট দিয়ে দিলাম।

image

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ