Yakub Ali

Call

মিলনকালে বীর্য বের হওয়ার মতো অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন। অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন।এই পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না।

এটি অভ্যাসে পরিনত করতে পারলে, আর

কখনো ঔষধ সেবন করতে হবে না

পরবর্তীতে মিলনের সময় শুধু বাড়তে

থাকবে। একমাস চালিয় যান।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

স্বামী-স্ত্রী মধ্যে সম্পর্ক অনেক বেশি মধুর। নারী-পুরুষের এই মধুর সম্পর্ক আরো বাড়িয়ে তোলে যৌনমিলন। নারী-পুরুষের এই জৈবিক চাহিদা চিরন্তন। এ নিয়ে নানা গবেষণা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও হবে এ নিয়ে কারো কোন সন্দেহ নেই। তবে আপনারা হয়ত দেখে থাকবেন এই যৌন মিলন নিয়ে নানা বাগাড়ম্বরও রয়েছে সমাজে, রয়েছে নানা কুসংস্কারও। মিলনে পারদর্শীতা নিয়ে অনেক পুরুষের মধ্যে একটা দাম্ভিকতা কাজ করলেও অনেকের মধ্যে এ নিয়ে রয়েছে নানা দ্বিধাদ্বন্ধ ।


তবে নারী-পুরুষের যৌনমিলনের স্থায়িত্ব নিয়ে প্রকাশিত সর্বশেষ তথ্যে দেখা গেছে, মিলনের স্থায়িত্বটা নিজের (পুরুষের) ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভর করে না। এটি মূলত নির্ভর করে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতার উপর। গবেষণায় দেখা গেছে, খবরটি বিস্ময়কর হলেও সত্য য়ে যৌনমিলনের সময় ৪৫ শতাংশ পুরুষই স্ত্রীকে পুরোপুরি যৌনসুখ দিতে পারছে না। এই শ্রেণির পুরুষরা যৌন মিলনে দুই মিনিটের বেশি স্থায়ী হতে পারে না। এর ফলে অনেক দাম্পত্য জীবনে অশান্তি নেমে আসে। সুখের সন্ধানে নারীরা অনেক সময় পরপুরুষের দিকে আসক্ত হয়ে পড়ে।

সম্প্রতি বিখ্যাত লেখক হ্যারি রিস্ক “দ্য নিউ ন্যাকেড; দ্য আল্টিমেট সেক্স এজুকেশন ফর গ্রোন-আপস” শিরোনামে একটি বই বের করেছেন। তিনি তাঁর বইয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, নারী-পুরুষ গড়ে ৭.৩ মিনিট সময় ধরে সেক্স করবেন, কারণ এটাই স্বাভাবিক। তবে এর সময়সীমা ৪ মিনিটের কম হলে সেটি কোনোভাবেই আদর্শিক সময় বলা চলে না।


কি করবেন :

মিলনের স্থায়িত্বটা নিজের (পুরুষের) ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভর করে না। এটি মূলত নির্ভর করে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতার উপর। কিন্তু কিছু বিষয় আছে যেগুলো পুরুষের শারীরিক সক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়। শুনতে হয়ত আপনার কাছে অদ্ভুত লাগতে পারে যে, ডাক্তারি পরীক্ষায় পর্যন্ত এর কারণগুলো ধরা পরে না। যার কারণে অ্যালোপ্যাথরা কাউন্সিলিং করা, মনোবল বাড়ানো সহ আরো নানা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাতেও কাজ না করলে তীব্র উত্তেজক ঔষধ দিয়ে থাকেন যার দীর্ঘদিন ব্যবহার মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনে অনেকের।


আর আমাদের দেশের হারবাল, সেটাতো আরো ভয়াবহ। কারণ ইদানিং পত্রিকার পাতায় নিয়মিত দেখা যায়, হারবাল যৌন উত্তেজক ট্যাবলেটে মেশানো হচ্ছে নানা নেশা জাতীয় দ্রবাদি। তার সাথে কুশ্রী কিছু ছবিসহ চটকদার বিজ্ঞাপন "এক ঘন্টায় রেজাল্ট !! একদিনে রেজাল্ট !!" বুঝেন এবার ! এটা কি করে সম্ভব ? হা, মাদকের কারণে আপনি এক ঘন্টাই রেজাল্ট নিয়ে কিছুক্ষণ মজা লুটবেন ঠিকই কিন্তু এটা ক্ষনিকের জন্য, স্থায়ী নয়। কারণ তাত্ক্ষণিকভাবে এগুলো দারুন উত্তেজনার সৃষ্টি করে বলে আপনি নিয়মিত খেতে থাকলে কিছুকাল পরই শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গসমূহ যেমন কিডনি, পাকস্থলী, লিভারসহ অন্যান্য অঙ্গগুলো মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে দেখা যায়। শুধু তাই নয়, কিছু কাল ঐগুলো কন্টিনিউ করলে আর কোনো উত্তেজক ঔষধ পর্যন্ত কাজ করে না।


উপায় :

এই সমস্যা দূর করার কোসো উপায় নেই ভেবে ঘাবড়ানোর কোন কারণ নাই। যৌন সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যা চিরদিনের জন্য নির্মূলের সবচেয়ে আধুনিক এবং উত্তম পথ হলো হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা গ্রহণ করা। কারণ হোমিও ঔষধের অধিকতর প্রয়োগ হয়ে থাকে রোগীর Characteristic Symptoms এর উপর নির্ভর করে। যা শারীরিক সক্ষমতাসহ মানুষের মন-মানসিকতা পর্যন্ত পরিবর্তন করে দেয় কোন প্রকার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই। তাও আবার অল্প কিছু দিনের চিকিত্সায় রোগী রোগ মুক্ত হচ্ছেন সারা জীবনের জন্য। গোপন বিষয় হলো : হোমিও ঔষধ একেবারে রুট লেভেল থেকে রোগের কারণটাকে নির্মূল করে দেয়। যার ফলে ঐ রোগ সংক্রান্ত যত প্রকার লক্ষণ শরীরে প্রকাশ পায় তা এমনিতেই বিলীন হয়ে যায়। এমন অনেক রোগীই ভালো হয়ে গেছেন যারা হোমিওতে কোনো প্রকার বিশ্বাস করতেন না। তাই এই ধরনের যেকোনো সমস্যার সমাধানে হোমিও চিকিৎসা আসলেই যে অনেক বেশি কার্যকরী এর প্রমাণ পেয়েছেন অনেকেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ