যে কাজ করার ফলে আপনি অনেক জোরে হাসতে পারেন, সেই কাজটি অবশ্যই করুন। হাসি আপনার হার্ট, ফুসফুস এবং পেশীকে উন্নত করতে সাহায্য করে। হাসির সময় শরীর থেকে ইন্ডোরফিন নির্গত হয়। যার ফলে বিষণ্ণতা দূর হয়। তাই, অবশ্যই সবসময় হাসি-খুশি থাকার চেষ্টা করুন।
জীবন একটাই। তাই, এ জীবনকে মন থেকে উপভোগ করুন। সুখে থাকুন সবসময়। নিজের সাথে সাথে অন্যদের সুখী করার চেষ্টা করুন। দেখবেন, জীবন তখন আপনাকে বিভিন্ন ধরণের আনন্দ প্রদান করবে।
সব সময় বন্ধুদের সাথে মিশুন গল্প করুন।
শুধু একটু হাসি!
সকালে বাইরে যাওয়ার সময় রাস্তায় অপরিচিত কাউকে দেখে মিষ্টি করে হাসুন এবং তার অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকা উপভোগ করুন। কিছুক্ষণ পরই যখন সে পাল্টা হাসবে, দেখবেন নিজের কাছে ভীষণ ভালো লাগবে। এই ভালো লাগার অনুভূতিটুকু সারাদিন সঙ্গে রাখুন, দেখবেন দিন ভালো কাটবে।
পাহাড়ে ওঠুন
যখন কোনো পাহাড় বা উঁচু জায়গায় উঠবেন বা দাঁড়াবেন, দেখবেন কেমন ভালো লাগছে। ওপরে ওঠার কষ্ট, শক্তি, সাহস, সব মিলিয়ে এক অন্যরকম অনুভূতি আর বিশ্বাস এনে দেয়। অর্থাৎ কিছু চাইলে, সেটা কিন্তু খানিকটা চেষ্টা করলেই পাওয়া যায়। আর এর সঙ্গে যদি কিছুটা ভালো লাগা মিশে থাকে, তাহলে পাওয়ার আনন্দ এবং আত্মবিশ্বাস আরো বেড়ে যায়।
ডায়েরিতে লিখুন
ডায়েরিতে লেখা শুরু করতে পারেন, তবে পুরো পাতা ভর্তি করে কিছু লেখা নয়। শুধুমাত্র প্রতিদিন একটি করে বাক্য লিখুন, অর্থাৎ দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি, আপনি যা করেছেন বা করতে চান এমন কিছু। যাতে বোঝা যায় জীবনের কোন সিঁড়িতে আপনি বর্তমানে দাঁড়িয়ে আছেন বা আপনার বর্তমান মনের অবস্থা কেমন।
পুরনো বন্ধুদের ফোন করুন
যেসব বন্ধুদের সাথে অনেক দিন কোনো যোগাযোগ নেই তাঁদের কাউকে ফোন করে একটু খোঁজখবর নিন বা পুরনো কিছু নিয়ে স্মৃতিচারণ করুন। পুরনো বন্ধুত্বে ধুলো পড়তে না দিয়ে সেটা আবার চাঙা করে তুলুন, দেখবেন খুব ভালো লাগবে। ছোটবেলার বন্ধু বা ছাত্রজীবনের বন্ধুত্বের মূল্য অনেক বেশি। আসলে সে সময়কার বন্ধুত্বকেই তো বলে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা বা বন্ধুত্ব।