তার থেকে মুক্তির উপায় কী?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
avir

Call

মাথা ব্যথা অনেক কারনে হয়ে থাকে যেমনঃ টেনশন হেডেক বা দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা, মাইগ্রেন হেডেক, ক্লাস্টার হেডেক, সাইনাস হেডেক, আর্জেন্ট হেডেক, আইহেডেক বা চক্ষুজনিত মাথা ব্যথা, হরমোনজনিত মাথা ব্যথা। তাছাড়া মগজের টিউমার, মগজের ঝিল্লির ভিতর রক্তপাত, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদি কারণেও মাথা ব্যথা হয়। মাথা ব্যথা দূর করতে করনীয় : ১। চিন্তা, টেনশন মুক্ত থাকা ২। চোখে সমস্যা থাকলে সবসময় চশমা পরে থাকা, ৩। বেশি পানি পান করা, ৪। প্রতিদিন ৭-৮ ঘন্টা ঘুমাবার অভ্যাস করা " ৫। মাথা ব্যথা হলে nix, move লাগানো ৬। অতিরিক্ত মাথা ব্যথার জন্য tolfenamic acid গ্রুপ এর ঔষুধ সেবন করা, যেমন : Tufnil, Migratol, , Namitol আপনি উপরের নিয়ম গুলো মেনে চলুন তাহলে মাথা ব্যথা দুর করতে পারবেন। অতিরিক্ত সমস্যা মনে হলে দ্রুত ডাক্তার এর পরামর্শ গ্রহন করুণ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

এখন অনেকেই মাথাব্যাথা বা মাইগ্রেনের সম্যসায় ভুগে থাকেন। আমরা সাধারণত এর জন্য সাইনাস, অতিরিক্ত চাপ ও মানসিক উত্তেজনাকে দায়ী করি। কিন্তু আমরা জানি কি আমাদের খাবারও এর জন্য দায়ী। খাদ্যতালিকা থেকে কিছু খাবার বাদ দিয়ে আমরা মাথাব্যাথা বা মাইগ্রেনের সম্যসা কমাতে পারি।

মাথাব্যাথা বা মাইগ্রেনের কারণ: - হঠাৎ করে খাদ্যাবাস পরিবর্তন করলে মাথাব্যাথা হতে পারে। তাই ধীরে ধীরে খাদ্যতালিকা পরিবর্তন করা উচিত।

- কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার ও অতিরিক্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রণে মাথাব্যাথা করতে পারে। কেননা ব্রেইন জ্বালানি হিসেবে কার্বোহাইড্রেট ব্যবহার করে থাকে। তাই মস্তিষ্কে যথেষ্ট পরিমাণ কার্বোহাইড্রেটের অভাবে মাথাব্যাথা করবে।

- রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে মাথাব্যাথা হবে। তাই সবসময় রক্তে সুগারের পরিমাণ সঠিক মাত্রায় রাখা উচিত।

- এছাড়া অনিয়মিত খাদ্যগ্রহণ বা দীর্ঘ বিরতি দিয়ে খাওয়া মাথাব্যাথার জন্য দায়ী। র্নিদিষ্ট বিরতিতে খাবার খাওয়া উচিত।

- মাথাব্যাথার আরেকটি কারণ পানি। শরীরে যথেষ্ট পানির সরবারহ না হলে মাথাব্যাথা করবে। 

- পরিবারের কারো মাইগ্রেনের সম্যসা থাকলে পরিবারের অন্যদেরও ৩০ শতাংশ এ সম্যমায় ভুগার সম্ভবনা থাকে।      

- রেড ওয়াইন, চিজ, চকলেট, নির্দিষ্ট কিছু মাংস এবং অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়র মতে কিছু খাবার আছে যেগুলো মাথাব্যাথার জন্য দায়ী। এসব খাবারে অ্যামাইনো এসিড থাকে যা মস্তিষ্কে সেরোটোনিনের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এছাড়া এ খাবারগুলো রক্তনালী প্রসারিত করে।

- যেকোন ধরণের এলকোহল মাইগ্রেনের সম্যসায় জন্য দায়ী। তাই যাদের মাইগ্রেনের সম্যসা আছে তারা সব ধরণের পানীয় এড়িয়ে চলুন।

- চকলেট বা মিষ্টি জাতীয় খাবার মাথাব্যাথার জন্য দায়ী। প্রায়ই মহিলাদের অতিরিক্ত চাপে বা হরমোনের পরিবর্তনের সময় এ ধরণের খাবারে আগ্রহী দেখা যায়। কিন্তু মাইগ্রেনের রোগীদের জন্য এসব চর্বিযুক্ত খাবার খুবই ক্ষতিকর। 

- কফি আমাদের মধ্যে অনেকটা আসক্তি তৈরি করে। তাই যারা নিয়মিত কফি খায় তারা হঠাৎ কফি ছেড়ে দিলে মাথাব্যাথা করবে। হঠাৎ কফি ছেড়ে দিলে মাথাব্যথা, বিরক্তসহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে।

- প্রাকৃতিক চিনি খুব উপকারী। কারণ উদ্ভিদ ও প্রাণীর শক্তি রাসায়নিকভাবে জমা করে চিনি তৈরি হয়। কিন্তু কৃত্রিম চিনি ও মিষ্টি খাবার মাথাব্যাথার জন্য দায়ী। 

সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ