না একটু ভিন্ন আছে, দেখে নিন সেটা,,, ﻧَﻮَﻳْﺖُ ﺍَﻥْ ﺍُﺅَﺩِّﻯَ ﻟِﻠَّﻪِ ﺗَﻌَﺎ ﻟَﻰ ﺍَﺭْﺑَﻊَ ﺗَﻜْﺒِﻴْﺮَﺍﺕِ ﺻَﻠَﻮﺓِ ﺍﻟْﺠَﻨَﺎ ﺯَﺓِ ﻓَﺮْﺽَ ﺍﻟْﻜِﻔَﺎﻳَﺔِ ﻭَﺍﻟﺜَّﻨَﺎ ﺀُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺗَﻌَﺎ ﻟَﻰ ﻭَﺍﻟﺼَّﻠَﻮﺓُ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰِّ ﻭَﺍﻟﺪُّﻋَﺎ ﺀُﻟِﻬَﺬَﺍ ﺍﻟْﻤَﻴِّﺖِ ﺍِﻗْﺘِﺪَﺕُ ﺑِﻬَﺬَﺍ ﺍﻻِْﻣَﺎﻡِ ﻣُﺘَﻮَﺟِّﻬًﺎ ﺍِﻟَﻰ ﺟِﻬَﺔِ ﺍﻟْﻜَﻌْﺒَﺔِ ﺍﻟﺸَّﺮِ ﻳْﻔَﺔِ ﺍَﻟﻠَّﻪُ ﺍَﻛْﺒَﺮُ উচ্চারণঃ নাওয়াইতু আন উয়াদ্দিয়া লিল্লাহে তায়ালা আরবাআ তাকরীরাতে ছালাতিল জানাযাতে ফারযুল কেফায়াতে আচ্ছানাউ লিল্লাহি তায়ালা ওয়াচ্ছালাতু আলান্নাবীয়্যে ওয়াদ্দোয়াউ লেহাযাল মাইয়্যেতে এক্কতেদায়িতু বিহাযাল ইমাম মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কাবাতিশ শারিফাতে আললাহু আকবার। অনুবাদঃ আমি আল্লাহর উদ্দেশ্যে জানাযা নামাজের চারি তাকবীর ফরযে কেফায়া কেবলামুখী হয়ে ইমামের পিছনে আদায় করার মনস্থ করলাম। ইহা আল্লাহু তায়ালার প্রশংসা রাসূলের প্রতি দরূদ এবং মৃত ব্যক্তির জন্য দোয়া (আর্শীবাদ) আল্লাহ মহান। নিয়তের মধ্যে অন্যান্য জামাতের নামাযের নিয়তের ন্যায় ইমাম তাহার অতিরিক্ত খাছ কালাম (আনা ইমামুলেলমান হাজারা ওয়া মাইয়্যাহজুরু) এবং মোক্তাদিগণ তাহাদের অতিরিক্ত খাছ কালামটি পাঠ করিলে। (একতেদাইতু বেহাযাল ইমাম) আর নিয়তের ‘লেহাযাল মাইয়্যেতে’ শব্দটি কেবল পুরুষ লাশের বেলায় বলিতে হইবে, কিন্তু স্ত্রী লাশ হইলে ঐ শব্দটির স্থলে ‘লেহাযিহিল মাইয়্যেতে’ বলিতে হইবে।
ইমাম সাহেব কি নিয়াত করছেন তা কিন্তু বলেননি।যদি বলেন নায়াইতুয়ান তবে বলবো মুখে নিয়ত উচ্চারন করা বিদয়াত আর আমরা আরবিতে যে নিয়াত করি তা ভারত উপমহাদেশে অধিকাংশ প্রচলিত আবর দেশে এর কোন স্থান নেই কেননা হাদিস শরিফে কোথাও নায়াইতুয়ান............ ইত্যাদি নিয়ত নেই। নিয়ত করতে হবে তবে এ নিয়ত অন্তরে পোষণ করলেই হবে মুখে বলার দরকার নেই। কেননা এটা ইসলামি শরিয়তের বিরোধি । তবে যে নামাজ পরবেন তা কিসের নামাজ তা আপনার অন্তরে উপস্থিত থাকতে হবে আশা করি উত্তর পেয়েছেন।