শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কিডনি রোগের লক্ষণ:1 মুখের সমস্যা সমূহ ১. এই সময়ে এনিমিয়া দেয়া যায় সেই হেতু কিডনিরোগীদের মাড়ি থেকেও রক্ত পড়তে পারে। যেহেতু কিডনি রোগীরা তাদের কডিনি জনিত সমস্যা ও চিকিৎসা নিয়ে ব্যস্ত থাকে সেই জন্য তাদের মুখের অস্বাস্থ্যকর অবস্থার কারণে মাড়ির রোগ বেশি হয়। ২.হিমোডাইলিসিস এর কারণে তাদের মুখের আদ্রতাও বেড়ে যায় কারণ এই সময়ে অনেক ধরনের তরল খাবার খাওয়া নিষেধ থাকে। সেই সাথে ওষুধের পাশর্্বপ্রতিক্রিয়া ও মুখের শুস্কতা বেড়ে যায়। ৩. মুখের দুর্গন্ধ ও মুখের স্বাদ নষ্ট হওয়া-- কিডনি রোগীদের মুখে সাধারণত: এমোনিয়ার ন্যায় দুর্গন্ধ বের হয়। হেমোডাইসিস রোগীদের ক্ষেত্রে মুখের স্বাদ নষ্ট হওয়া ও জিহ্বা ভারী হয়ে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়। ৪. যে সব দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগীরা ডায়ালাইসিস করেন তাদের মুখে এক ধরনের ঘা বা ক্ষত লক্ষ্য করা যায়। তার মধ্যে লাইকেল পস্নানাস জেয়ারী লিউকোপস্নাকিয়া, ওরাল ক্যালডিডিয়া ইত্যাদি প্রধান। চিকিৎসা:১.এই ধরনের মুখের প্রদাহ বা (ওহভবপঃরড়হ) কিডনি রোগীদের আরও রোগাক্রান্ত ও ট্রান্সপস্নান্ট হওয়া কিডনির জন্য হুমকি স্বরুপ হতে পারে। সুতরাং কিডনি রোগীদের রোগ সনাক্ত হওয়ার সাথে সাথেই তাদের মুখের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎসা করা জরুরী। নিয়মিত চিকিৎসার মধ্যে শৈল্য চিকিৎসা ছাড়া নিয়মিত দাঁতের ও মাড়ির স্কেলিং করা যাতে ডেন্টাল পস্নাক জমা না হতে পারে। ২.প্রয়োজনবোধে ক্যারিজ আক্রান্ত দাঁতগুলো ডেন্টাল ফিলিং বা ভর্তী করা। ৩. একজন কিডনি ট্যান্সপস্নান্ট রোগীর সার্জারীর আগেই তার মুখ ও দাঁতের চিকিৎসা কাজ সম্পন্ন করা জরুরী। কারণ গবেষণায় দেখা যায় মুখের প্রদাহ একজন কিডনি রোগীর জন্য ক্ষতিকর। অতএব, কিডনি রোগীদের বিশেষভাবে ট্রান্সপস্নান্ট করা রোগীদের চিকিৎসার পূর্বে যেমন মুখ ও দাঁত পরীক্ষা করা জরুরী তেমনি নিয়মিত পরীক্ষা নীরিক্ষাও প্রয়োজন সেই অনুযায়ী রুটিন ডেন্টাল স্কেলিং করাও অত্যাবশ্যক।


কিডনি রোগের লক্ষনগুলো হলো: ১/ঘন ঘন প্রসাব হওয়া। ২/প্রসাবের সাথে রক্ত যাওয়া। ৩/শরীর ফুলে যাওয়া। ৪/কোমরে ব্যাথা হওয়া বা নিচে মাটিতে অল্প কিছুক্ষন বসলে ব্যাথা অনুভব করা। ৪/শরীর শুকিয়ে যাওয়া। ৫/কোন কাজ করতে গেলে অল্পতেই হাঁপিয়ে যাওয়া। ৬/মাঝে-মধ্যে লিঙ্গে ব্যাথা অনুভব করা। ৭/মুখে দুর্গন্ধ হওয়া।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

কিডনি রোগের প্রধান প্রধান লক্ষণগুলো :ক) ব্যথা : সাধারণত খুব মৃদু ব্যথা পেটেরপেছনে মেরুদণ্ডের দু’পাশে এবং পেটের মাঝখানে নাভিরকাছে। কিডনি পাথরের বেলায় ব্যথা তীব্র হতে পারে।খ) প্রায়ই মাথা ব্যথা।গ) বমি-বমিভাব এবং বমি করা। ঘ) প্রস্রাবকরতে ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া।ঙ) বারবার প্রস্রাব হওয়া। অথবা হঠাৎ প্রস্রাবেরপরিমাণ কমে যাওয়া।চ) চুলকানি/খোস-পাঁচড়া।ছ) ক্ষুধা না পাওয়া ও ক্লান্তিবোধ করা।জ) মুখ, বিশেষত চোখের নিচে, হাত, পা অথবা সর্বশরীর ফুলে যাওয়া।ঝ) উচ্চ রক্তচাপ ও রক্ত শূন্যতা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ ভুগছে কিডনি রোগে। কিন্তু অনেকেই এই কঠিন রোহের লক্ষণগুলো বুঝতে পারেন না। কিডনি রোগ হয়ে থাকলেও বুঝতে পারেন না। এগিয়ে যেতে থাকেন মৃত্যুর দিকে। যখন বুঝতে পারেন তখন আর সময় থাকে না। এই রোগের নির্দিষ্ট কোন বয়সসীমা কিংবা লিঙ্গভেদ নেই। তাই এই রোগের লক্ষণগুলো জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই কিছু সাধারণ লক্ষণ: অনিদ্রায় ভোগা এই রোগের প্রথম লক্ষণ। দেহের হাত, পা, পায়ের পাতায় পানি এসে ফুলে থাকে এবং চোখের চারপাশেও ফুলে থাকা। প্রশ্রাবের সাথে রক্ত আসা কিংবা রং লাল বর্নের হওয়া। রাতে ঘন ঘন প্রশ্রাব হওয়া। দেহ ক্লান্ত ও উদাসীন লাগা। ক্ষুধা কমে যাওয়া। ঘন ঘন মাথা ব্যথা হওয়া। শরীর ও মাংসপেশি ব্যথা করা। হাই ব্লাড প্রেশার ও দেহে রক্তশূন্যতা সমস্যা। শ্বাস কষ্ট হওয়া, হার্টবিট কমে যাওয়া, চেহারা ফ্যকাশে হয়ে যাওয়া, মানসিক বিভ্রান্তি দেখা দেওয়া, কামশক্তি কমে যাওয়া, দাহের চামড়া হলুদ বর্ণের হয়ে যাওয়া কিডনি রোগের অন্যতম লক্ষণ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

কিডনি রোগে ১০টি লক্ষণ:

১. ক্লান্ত, দুর্বল: আপনার কিডনি নিস্ক্রিয় থাকলে দূষিত রক্তকে ঠিকভাবে শোধন করতে পারে না। যে কারণে আপনি সবসময় ক্লান্ত এবং দুর্বল অনুভব করতে পারেন।

২. ঘুমে সমস্যা: কিডনি যখন ঠিকঠাক ভাবে কাজ করে না তখন রক্ত ঠিকভাবে পরিশোধিত হয় না, যা আপনার ঘুমে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

৩. ত্বক শুকনো এবং ফাটলের চিহ্ন: কিডনি যখন আপনার শরীরের মিনারেল এবং নিউট্রেশনকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না তখন আপনার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং অনেকক্ষেত্রে ত্বকে ফাটলের সৃষ্টি হয়। এরকম কোন লক্ষণ দেখলে আপনার উচিত কিডনি বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করা।

. প্রসাবের অতিরিক্ত চাপ: আপনি যদি প্রসাবের অতিরিক্ত প্রসাবের চাপ অনুভব করেন এবং বিশেষ করে রাতে তবে এটা আপনার কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।

৫. প্রসাবে রক্ত: কিডনী যখন কার্যক্ষম থাকে তখন রক্ত পরিস্কারের সময় দূষিত পদার্থগুলোকে প্রসাবের সাথে বের করে দেয় এবং রক্তকে এর থেকে আলাদা করে। কিন্তু কিডনী যখন সঠিকভাবে কাজ করে না তখন ছাকনের সময় প্রসাবের সাথে রক্ত বের হয়ে যেতে পারে।

৬. প্রসাবে ফেনা: ডিমকে ফেটানোর সময় উপরের দিকে যেরকম ফেনার সৃষ্টি হয় আপনার প্রসাবের সময় যদি এরকমটি হয় তবে আপনার চিকিৎসকের বশবর্তী হওয়া উচিত।

৭. চোখের পাশে ফোলাভাব: আপনার চোখের পাশে যদি ফোলাভাব থাকে তবে আপনার কিডনী হয়তো প্রোটিনকে শরীরর জন্য ধরে রাখতে না পেরে প্রসাবের সাথে বের করে দিচ্ছে। শরীর থেকে অতিরিক্ত প্রোটিন নি:সরনের ফলে আপনার চোখের পাশ ফুলে যেতে পারে, যা আপনার কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়াকে নির্দেশ করে।

৮. পায়ের গোড়ালী এবং পাতা ফোলা: কিডনী ঠিক ভাবে কাজ না করলে শরীরে সোডিয়ামের পরিমান বেড়ে যায় এবং এরফলে আপনার পায়ের গোড়ালী এবং পাতা ফুলে যেতে পারে।

৯. ক্ষুধামন্দা: ক্ষুধামন্দা হওয়া কিডনী রোগের অন্যতম একটি লক্ষণ।

১০. পেশিতে ব্যাথা: শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি এবং ফসফরাসের নিয়ন্ত্রন ঠিকভাবে না হলে পেশিতে ব্যাথা অনুভূত হয়, যা কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ।

সূত্র: হাফিংটন পোস্ট

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে সাধারণত মুখ ফোলা, শরীর ফোলা, প্রস্রাব লাল হওয়া, প্রস্রাবের পরিমাণ কম হলে সাধারণত ধরে নেয়া হয়। তারপর বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে কিডনির অবস্থা ও কিডনি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এ পর্যন্ত কিডনি আক্রান্ত রোগীদের যেসব লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়েছে তারধারনা দেওয়া হল।লক্ষন সমূহ :ঘন ও লালচে প্রস্রাব,ঘন ঘন প্রসাবের বেগ অথবা প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়।প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালা-পোড়া করা।ঘন ঘন ব্যথা ও ক্লান্তিভাব শরীর অথবা মুখে চুলকানি ও লালচে ভাব, হাত-পা অথবা মুখ ফুলে যায়।গায়ের রঙ কালো হয়ে যাওয়া। বমি বমি ভাব, ক্ষুধামন্দা, কোমর বা পিঠে ব্যথা অনুভূত হওয়া। যদি আপনার এসব যে কোনো একটি লক্ষণ থেকে থাকে তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।কিডনির সুস্থতায় বছরে একবার অন্তত প্রস্রাব পরীক্ষা করা উচিত।প্রতি বছর একবার অন্তত (ক্রিয়েটিনিন) রক্ত পরীক্ষা করা উচিত।রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত।প্রতিদিন প্রচুর পানি খাবেন।প্রস্রাবের চাপ থাকলে, প্রস্রাব আটকে রাখবেন না।নিয়মিত ব্যায়াম ও রুটিন মাফিক চলাফেরাকরুন।বেশি টাইট কাপড় পরবেন না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ