শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

১। সুস্পষ্ট লক্ষণগুলি অনুপস্থিতি - বর্তমানে উপরোক্ত উপসর্গ গুলো 40% ক্ষেত্রে শারীরিক চেক - আপ বা অন্যান্য নৈমিত্তিক পরীক্ষার মধ্যে চিকিত্সাগতভাবে পাওয়া যায়, তবে সুস্পষ্ট লক্ষণ না দেখা গেলে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে যাবার সম্ভাবনা অনেক বেশি। কিডনির যেকোণ ধরনের সময়সা দেখা দেবার সাথে সাথে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ।      ২। গতানুগতিক কারনঃ হেমাটিউরিয়া, লুম্বার ব্যথা, অ্যাবডোমেনাল টিউমার থাকলে কিডনি টিউমারে আক্রান্ত থাকার সম্ভাবনা বেশি। এবং এটি দ্রুত শেষ পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এক বা দুটি উপসর্গই রোগীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।      (১) মূত্রের সাথে রক্ত বের হলে রেনাল কোলিক হয়ে রোগী এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হন । সাধারনত ৪০% রোগীই এভাবে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।      (২) কিডনি রেট্রোপেরিটোনিয়ামের গভীরে থাকে বলে অ্যাবডোমিনালের ছোঁয়ার বাইরে থাকে। টিউমার বড় হলে একমাত্র তা ছোঁয়া সম্ভব । ১০%-৪০% রোগীর অ্যাবডোমেনাল লাম্ফ ছোঁয়া সম্ভব হয়। এটি কিডনি ক্যান্সারের অন্যতম কারণ।      (৩) কটিদেশীয় ব্যথাঃ টিউমার বড় হলে রেনাল ক্যাপসুলের মধ্যে চাপ বা উত্তেজনা অনুভূত হয় এবং ব্যথা বৃদ্ধি পায় , যার ব্যাপ্তি প্রায় ২০%-৪০%। এই উপসর্গ ঘটলে ডাক্তারের পরামর্শ এবং অবিলম্বে চিকিত্সার জন্য আসা উচিত।      (৪) মেটাস্টিক উপসর্গঃ হাড়ের ব্যথা, ভাঙ্গন, কাশি, হেমোপ্টাইটিস এর উপসর্গ ১০% রোগী হসপিটালে আসেন কিন্তু এগুলোও এই ক্যান্সারের অন্যতম উপসর্গ।   

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ