শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

 ইমেজিং বা ডায়াগনোসিস ই ক্লিনিক্যালি কিডনি ক্যান্সার নির্নয়ের অন্যতম উপায়।      ১। ইমেজিং পরীক্ষা      (১) এক্স রেঃ কিডনির অনিয়মিত ক্ষত এবং কটিদেশীয় পরিবর্ধন পরীক্ষণে বা রেনাল ক্যালিসেস এর ব্যাবর্ত লক্ষ্য করতে এক্স রে অন্যতম উপায়।      (২) আলট্রাসাউন্ড এর মাধ্যমে কিডনির সিস্ট এবং ক্যান্সারের আক্রান্ত অংশ গুলো পর্যবেক্ষন করা যায়।      (৩) সি টি স্ক্যানঃ কিডনির আক্রান্ত হবার পরিমাণ, টিউমারের আকার,অবস্থান, ইনফ্লাশন ইত্যাদি জানার ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ৯৫% সঠিক তথ্য দিতে পারে।      (৪) এম আর আইঃ কিডনি এবং টিউমারের সিস্ট পরিলক্ষনে এটি ব্যবহৃত হয়। প্যাথলজিক্যাল বায়োপ্সিও সঠিক তথ্য দিতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ