শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

বল, তোমরা আমার প্রতিপালককে না ডাকিলে তাহার কিছুই আসে যায় না। তোমরা অস্বীকার করিয়াছ, ফলে অচিরেই তোমাদের উপর নামিয়া আসিবে অপরিহার্য শাস্তি। সূরা ফুরকান:৭৭)। উগ্র হিন্দু ও নাস্তিক , ইসলাম কোন পৌরাণিক দ্বীন (জীবন ব্যাবস্হা) নয় যে, কেউ মিথ্যাচার করল আর মুসলিমরা লজ্জায় চুপ করে মাথা নীচু করে ফেলল। হ্যা! পবিত্র কোরআন, হাদিসের বিশুদ্ধ ৬টি গ্রন্হ ও তৎকালীন মুসলিম ইতিহাসবিদগণের লিখিত ইসলামের ইতিহাস গ্রন্থসমূহ দ্বারা এটা প্রমাণিত যে, রাসূল (সাঃ) এর ঘরে ১২ জন স্ত্রী (মুমিনদের মা) ছিলেন তার মৃত্যুর সময়ে ৯জন জীবিত ছিলেন। কাজেই ব্যাপারটা নিয়ে লুকোচুরির কিছুই নেই কারণ তার পেছনে যথার্থ কারণ ছিল। আর তৎকালীন সময়ে মদিনাতে ২ টি মুসলিম বিদ্বেশী ইয়াহুদি গোত্রের বসবাস ছিল (যারা রাসূল কে একাধিকবার হত্যা চেষ্টা ও খন্দক যুদ্ধের সময় মদিনা আক্রমণ, বিভিন্ন সময়ে কুরাইশদেরকে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সহায়তা দান এমনকি কয়েকজন সাহাবীকে তারা হত্যা, অবশেষে মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল) এছাড়াও মদিনাতে ছিল খৃষ্টান ও অমুসলিম গোত্র। আর গোটা আরব জুড়েই মুসলিম বিদ্বেশি উগ্র মুর্তি পুজারকদের অসংখ্য গোত্রের বসবাস ছিল। যারা রাসূল (সাঃ) কে হত্যা ও মুসলিমদের ধ্বংশ করার জন্য একের পর এক বদর, ওহুদ, খন্দক সহ নানা যুদ্ধ মুসলিমদের বিরুদ্ধে পরিচালনা করেছে। ওহুদ যুদ্ধে তারা রাসূল (সাঃ) এর রক্ত ঝরিয়েছে ও প্রায় ৭০ বা ততোধিক মুসলিমকে হত্যা করেছে। হ্যা এটাই ছিল আরবের তখনকার চিত্র। আর রাসূল (সাঃ) যে ১২ জন নারীকে (উম্মুল মুমিনীন/মুমিনদের মাতা) বিয়ে করেছিলেন সেটা গোপনে নয় বরং এসব সেই আরবেই প্রকাশ্যে, সব গোত্রগুলোর সামনেই।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হাঁ ভাই আছে। বুখারী শরীফের এই হাদিস টি আছে, হা. নং: ৫০৬৮. আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একই রাতে নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামতাঁর সকল স্ত্রীর নিকট যেতেন আর তাঁর ছিল ন’জন স্ত্রী। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৬৯৫)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ