১.নিজেকে আকর্ষনীয় দেখানোর চেষ্টা করুন। সবসময় পরিষ্কার - পরিচ্ছন্ন হয়ে থাকুন। ২.তার বন্ধুদের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তুলুন। আপনাকে একটু মিশুকে প্রকৃতির হতে হবে। ৩.কথায় রসবোধ রাখুন। তাকে সবসময় হাসানোর চেষ্টা করতে থাকুন। ৪.কখনোই নিজের দূর্বলতা প্রকাশ করতে যাবেন না। ৫.সবসময় আত্মবিশ্বাসী থাকুন। প্রিয় মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য আত্মবিশ্বাস থাকা জরুরী। (এটা সবসময় মনে রাখবেন) তাহলে দেখবেন আস্তে আস্তে আপনি তার খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠবেন।
. প্রশংসা করুন: মেয়েরা তার সৌন্দর্যের প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে; তাই সে যদি নতুন কোনো পোশাক পরে, চুল কাটে কিংবা কোনো ধরনের সাজসজ্জা করে তবে তাকে সুন্দর লাগছে এ কথাটি বারবার বলুন। সবচেয়ে ভালো হয় সে আপনাকে জিজ্ঞেস করার আগেই তার প্রশংসা করলে কারণ, এতে করে তার প্রতি আপনার আগ্রহের বহিঃপ্রকাশ ঘটে যা মেয়েদের অত্যন্ত পছন্দ। সম্পর্কের অবস্থা পর্যালোচনা: নিজেদের সম্পর্কে আলোচনা করা মেয়েদের অত্যন্ত পছন্দের বিষয়। এটি হতে পারে পারিবারিক বিষয়, নিজেদের একান্ত মুহূর্ত, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয়ক আলোচনা কিংবা সম্পর্কের প্রাপ্তি অথবা চাহিদা সম্পর্কে আলোচনা। . মুখোমুখি বসুন : মেয়েরা সাধারণত পাশাপাশি বসার চাইতে মুখোমুখি বসতে পচ্ছন্দ করে। মেয়েরা চায় তার সঙ্গী তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুক। নাটকীয় রোমান্টিকতা: সম্পর্ক যত নতুন কিংবা পুরাতনই হোক না কেন, মেয়েরা সবসময়ই রোমান্টিকতা পছন্দ করে। ফুল, মোমবাতির আলোয় ডিনার, দুয়েক লাইন কবিতা ইত্যাদি নাটকীয় রোমান্টিকতা মেয়েরা সাধারণত খুব পছন্দ করে। শুধু জৈবিকতা নয় চাই আবেগ: শুধু শারীরিক সম্পর্ক নয় আবেগ, স্পর্শ এবং একান্ত কিছু সময় মেয়াদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই শারীরিক সম্পর্কে গড়াতে তাড়াহুড়ো করা একেবারেই অনুচিত।
রোমান্টিক কথা বলাঃ সব সময় নয় তবে মাঝে মাঝে রোমান্টিক কথা বলতে হয়। এধরনের কথা বলায় সম্পর্ক ইজি হয়। মেয়েদের সাথে মিশে যাওয়া যায়। একান্ত বন্ধু হবার জন্য বেশি করে গুছিয়ে কথা বলতে হয়। বিশ্বাস অর্জনঃ এটা আসলে মেয়েদের বেলায় নয় সবার বেলাতেই এই কাজটি বড় ভুমিকা নেয়। যার সাথেই মিশবেন সে যদি আপনাকে বিশ্বাস না করে তবে সব কিছু বৃথা। মেয়েদের সাথে মিশবেন যখন তখন এই বিষয়ে নো কম্প্রোমাইজ। তাহলে ভাল করবেন। জেন্ডার বিষয়ক কথা এড়িয়ে চলাঃ জেন্ডার যেহেতু দুজনের দুই তাই একে এড়িয়ে চলতে পারেন তো ভাল হয়। তবে যদি কিছু কথা বলতেই হয় মনে রাখবেন যেন তা খারাপ কিছু মিন না করে। তাহলে ঠিকাছে। এছাড়াও আরো অনেক ব্যাপার আছে যা আপনি মেনে চলতে পারেন। নিজে নিজেই ঠিক করতে পারেন যে কোন মেয়ের সাথে বন্ধুত্ব কিংবা মিশতে গেলে কী কী আবশ্যক।