শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ভাত কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা জাতীয় খাবার। শর্করা জাতীয় খাবার দেহে শক্তি জোগায়, মাংসপেশিকে করে বলিষ্ঠ এবং রোগ-জীবাণুর সঙ্গে বাড়ায় দূরত্ব। করে এবং দেহের স্নায়ুগুলোকে করে শক্তিশালী। বয়স্ক মানুষের মস্তিষ্কের শিরা-উপশিরার স্নায়ুগুলো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না। পরিণামে তৈরি হয় নানা রকমের জটিলতা। এ অসুখটির নাম অ্যালজাইমারস। এ সমস্যার অপর নাম হল স্নায়ুবৈকল্য। গবেষণা করে দেখা গেছে, যারা নিয়মিত ভিটামিন ‘বি’ খায়, তাদের স্নায়ু দুর্বল হওয়ার আশংকা থাকে কম। ভাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি ও ট্রাই-গ্লিসারাইড নামক উপাদান, যা দেহের ওজন বাড়ায়, শরীরকে করে সচল। ক্যালরি বা শক্তি রয়েছে ভাতে। এ ক্যালরি মানুষকে দেয় দ্বিগুণ পরিমাণে কাজ করার ক্ষমতা। ভাতের শর্করা দেহের প্রতিটি রক্তকণিকাকে করে অধিক কার্যকর। ভাতের অসুবিধাঃ তবে যাদের বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী ওজন বেশি, তাদের জন্য অল্প পরিমাণে ভাত প্রযোজ্য। ভাত রক্তে বাড়ায় চিনির পরিমাণ, যা ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ। যারা দৈহিক পরিশ্রম করেন, তাদের জন্য ভাত উপযুক্ত খাবার। তবে এ ক্ষেত্রে ভাতের সঙ্গে অন্যান্য খাবারের সম্যাবস্থা থাকতে হবে। অর্থাৎ, ভাতের তুলনায় সবজি ও আমিষের পরিমাণ (মাছ, মাংস, ডাল, ডিম, যে কোনো সবজির বিচি) বেশি থাকা উচিত। আর ভাতের মাড় ফেলে না দিয়ে মাড়সহ ভাত খান। এতে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Unknown

Call

ভাত যে আমাদের জন্য অনেক উপকারী তাতে কোনো বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। এটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে শর্করা (আর কোন উপাদান কিন্তু নেই)। যা আমাদের দেহে শক্তির জোগান দেয়। কিন্তু এর অপকারী দিকও রয়েছে। অবশ্য অপকারী তখনই যখন কে এটা অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রহণ করা হবে। অতিরিক্ত শর্করা খেলে তা চর্বিতে রুপান্তরিত হয়। ফলে মুটিয়ে যাবার সম্ভাবনা দেখা দেয়। এছাড়া রক্তে সুগার বেড়ে যায়। বাড়তি শর্করা বহুদিন যাবত গ্রহন করলে আপনি টাইপ-২ ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ