সমস্ত ফরয সালাতে ইমামের সাথে সাথে মনে মনে আপনি সুরা ফাতেহা পড়তে থাকবেন। সুরা ফাতেহা শেষ হলে আপনি অন্য কোন সুরা পড়বেন না। কিন্তু ইমাম অন্য সুরা পড়বেন। এছাড়া সালাতের সমস্ত জায়গার সমস্ত দোয়া আপনি পড়বেন। "সুরা ফাতেহা না পড়লেও চলবে" এটা ইমাম আবু হানিফা (রহ.) এর মতামত। তিনি এই মতামত যখন দিয়েছেন তখন সমস্ত হাদীস যুগের কারণে উনার কাছে পৌঁছে নি। তিনি সেটা জানতেন বলেই তিনি বলেছেন, এটা আমার বর্তমান মতামত। কিন্তু এর চেয়ে ভাল হাদীস পেলে তোমরা সেটা অনুসরণ করবে। তবে উনার এই কথা অন্য ইমামগণও বলেছেন। নূতন পাওয়া হাদীসের ভিত্তিতে অন্য ৩ জন ইমাম সুরা ফাতেহা পড়তে বলেছেন। বেশী জানতে হলে পড়ুন- ইমাম বুখারীর "জুজউল কেরাত"। ইমাম বুখারীর "বুখারী হাদীস" ৬ খন্ড । আছে তাওহীদ প্রকাশনী ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের। আল-কুরআনের পরে বুখারী হাদীস সর্বসম্মত ভাবে পৃথিবীতে সর্বোচ্চ মানে গ্রহনযোগ্য। তারপরই আসে "মুসলিমের হাদীস"।