শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
manik

Call

কোন পার্টি কিংবা ঈদের মতো কোন উৎসবে ঝটপট চেহারার উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে ফর্সা ভাব ফুটিয়ে তুলতে ব্লিচের কোন জুড়ি নেই। যদিও কিছু পার্শপ্রতিক্রিয়া আছে, কিন্তু সঠিক নিয়মে ব্লিচ ব্যবহার করলে নিরাপদে ফর্সা উজ্জ্বল ত্বক পেতে পারেন খুব সহজেই। আসুন দেখে নিই ব্লিচ করার সঠিক নিয়ম।

 

১। সঠিক পণ্যটি বাছাই করুন: ব্লিচের বক্সটি সাধারণত হেয়ার ডাইয়ের মতোই হয়, পার্থক্যটা শুধু সেখানে ‘ফেসিয়াল হেয়ার ব্লিচ’ কথাটা লেখা থাকবে। এর মধ্যে পাউডারের ছোট একটি প্যাক এবং লিকুইডের একটি বোতল থাকবে।’

 

২। তৈরী হয়ে নিন: পুরাতন কোন টপস্‌ গায়ে দিয়ে এবং হাতে হ্যান্ড গ্লভস্‌ পরে নিলে রঙ লাগার ঝামেলা থাকবেনা। একটি প্লাস্টিক বা গ্লাস বোলে যতোটা প্রয়োজন ব্লিচ পাউডার নিন এবং বোতল থেকে অল্প পরিমাণ লিকুইড মেশান। (যদি ব্লিচ পাউডারের সাথে আলাদা এক্টিভেটর থাকে তবে ব্লিচ পাউডারের চারভাগের একভাগ এক্টিভেটর মেশাবেন)। ক্রিমের মতো তৈরী করতে যতটুকু লিকুইড প্রয়োজন ততটুকুই মেশান। এসময় ব্লিচের রঙ পরিবর্তন হয়ে হালকা আকাশী হবে।

 

৩। এবার মেক-আপ এর ব্রাশ বা কোন প্লাস্টিকের টুকরো দিয়ে ব্লিচ লাগানো শুরু করুন। ব্লিচ লাগানোর সময়টি মনে রাখুন।

৪। সবসময় নাকের নিচ থেকে শুরু করবেন এবং একটু বেশি লাগাবেন, কারণ মুখের এই অংশের লোমগুলো একটু বেশি ঘন। এবার সারা মুখে আলতো করে লাগিয়ে নিন। হেয়ার লাইনগুলোতে সাবধানে লাগাবেন। চোখ এবং এর আশপাশের নমনীয় ত্বক ব্লিচ থেকে দূরে রাখুন।

৫। ব্লিচ লাগানোর পর ১০ মিনিটের বেশি রাখবেন না। কারণ এতে আপনার ত্বকের টিস্যুগুলো নষ্ট হয়ে জ্বলে যেতে পারে। তবে ৭ মিনিট পর থেকেই প্রথম যেই জায়গা গুলোতে লাগিয়েছেন সেখান থেকে তুলতে শুরু করুন।

৬। কোথাও যদি শক্ত হয়ে যায় তবে একটি তুলা পানিতে ভিজিয়ে তুলে ফেলুন।

৭। ব্লিচের মিশ্রণ পুরোপুরি তুলে ফেলার পর ভালভাবে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের PH ঠিক রাখার জন্য এক্ষেত্রে জনসন এন্ড জনসন অথবা ডাভ সাবান ব্যবহার করতে পারেন।

৮। ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে এবং ফ্রেশ লুক পেতে ব্লিচের পর টোনার ব্যবহার করতে পারেন।

এভাবে সঠিক নিয়মে ব্লিচ করতে পারলে খুব অল্পসময়ে আপনি পেয়ে যাবেন ফর্সা, উজ্জ্বল ও গ্লোয়িং ত্বক।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
MrjHridoy

Call

ত্বক ফর্সা বলতে কি বুঝায়? সেটা আগে বুঝতে হবে।ত্বকে মেলানিন নামক এক ধরনের পিগামেন্ট থাকে।যেটা ত্বকে বেশি থাকলে কালো হয় আর কম থাকলে ফর্সা।এখন ত্বক ফর্সা করতে চাইলে মেলানিন কমাতে হবে যেভাবেই হোক।কিন্তু অনেকে ভাবেন ত্বক ফর্সাকারী ক্রিম বলতে কিছুই নেই।আসলে তাদের ধারণা ভূল।অবশ্যই আছে।তিনটা বিশেষ কেমিক্যাল ত্বকের মেলানিন দ্রুত কমিয়ে দেয়।সেগুলা হলো হাইড্রোকুইনন,মারকারি,স্টেরয়েড।এসব উপাদান ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানি প্রায় সব ক্রিমেই পাবেন।তবে দু:খের বিষয় হলো এগুলার সাইড ইফেক্ট খুবই মারাত্মক।এসব উপাদান কিডনী,লিভার,স্নায়ু তন্ত্রে এবং ত্বকের মারাত্মক ক্ষতি করে। আপনি যদি এসব ক্ষতি মেনে নিতে পারেন অনায়াসে ব্যাবহার করতে পারেন এসব ক্রিম।বেশি নয় তিন মাসে ফর্সা হবেন একদম সিওর।তারপর ক্ষতি গুলা আপনাকেই মানতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ