শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Sanjoyrand1

Call

১৯৫৪ সালে জাপান সরকার এই বৃত্তি চালু করে। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ১৬০টির বেশি দেশের ৬৫ হাজার শিক্ষার্থী এই বৃত্তির আওতায় পড়াশোনা করেছে। এ বৃত্তির জন্য মনোনীত হতে হলে বেশ কয়েক ধাপের পরীক্ষা দিতে হয়। সাত ধরনর মনবুকাগাকাশো বৃত্তি রয়েছে।

 

শিক্ষার্থীদের গবেষণা বৃত্তি: এক্ষেত্রে ডিগ্রী সমতুল্য ১৬ বছরের শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করতে হবে, আর বয়স ৩৫ এর মধ্যে হতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির অনুমতি পেলেই কেবল এ বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে।  

 

শিক্ষক প্রশিক্ষণ: বয়স ৩৫ এর মধ্যে হতে হবে আর কলেজ গ্রাজুয়েট কিংবা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজের গ্রাজুয়েট হতে হবে। এছাড়া নিজ দেশে প্রাথমিক, মাধ্যমিক বা শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজে পাঁচ বছর শিক্ষকতা করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

 

শিক্ষার্থীদের জন্য আন্ডারগ্রাজুয়েট পর্যায়ের বৃত্তি: বয়স ১৭ থেকে ২২ এর মধ্যে হতে হবে এবং স্কুলে ১২ বছরের শিক্ষাজীবন শেষ করলেই কেবল এ বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে। জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলতে চার বছর মেয়াদী আন্ডারগ্রাজুয়েট কোর্স শুরুর আগে এক বছর মেয়াদী একটি প্রস্তুতিমূলক কোর্স করতে হয়।

 

জাপানীজ স্টাডিজ: আবেদনকারীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ এর মধ্যে হতে হবে। জাপানে আসার সময় এবং কোর্স শেষে যাওয়া সময় আবেদনকারীকে জাপানী ভাষা বা সংস্কৃতিসহ জাপানের বা্ইরের কোন স্কুলে অধ্যয়নরত থাকতে হবে। জাপানী ভাষা এবং সংস্কৃতি ছাড়া অন্য বিষয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে JASSO (Japan Student Services Organization) বরাবর আবেদন করতে হবে।

 

কলেজ অব টেকনোলজি স্টুডেন্ট: বয়স ১৭ থেকে ২২ হতে হবে এবং অন্তত ১১ বছরের শিক্ষা জীবন সম্পন্ন করতে হবে।

 

স্পেশাল ট্রেনিং কলেজ স্টুডেন্টস: বয়স ১৭ থেকে ২২ এর মধ্যে হতে হবে এবং জাপানের হাই স্কুলগুলোর সমমানের ১২ বছরের শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করতে হবে।

 

ইয়াং লিডারস প্রোগ্রাম: ৩ থেকে ৫ বছর প্রশাসনে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেছে এমন ব্যক্তিরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে। বিভিন্ন দেশে দক্ষ তরুণ প্রশাসক তৈরির জন্য এ প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয়। যে প্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী কর্মরত রয়েছে সে প্রতিষ্ঠানের সুপারিশক্রমে এ বৃত্তির জন্য মনোনয়ন দেয়া হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ