আপনি যদি ধুমপান করে থাকেন তাহলে তা বন্ধ করুন.হস্তমৈথুন করে থাকলে তা বন্ধ করুন.নিয়মিত সুষম খাদ্য খান.বেশি করে শাক খান.প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুম পড়ুন.দিনের বেলায় কখনো ঘুম পড়বেন না.রাত জেগে কিছু করবেন না.আর সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠবেন.রাত জেগে কিছু করলে স্মৃতি শক্তি কমে যায়.তার জন্য রাত ১১টার আগে ঘুমাতে যাবেন.এবং ভালো হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন.প্রতিদিন নিয়মিত শরীর চর্চা করুন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে,ইনশাল্লাহ.
গবেষণায় বলা হয়েছে স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া আমাদের খাদ্য অভ্যাসের জন্য দায়ী । যদি খাদ্য অভ্যাসের কিছু পরিবর্তন আনতে পারেন তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। -
গাঢ় সবুজ শাক সবজি খাবেন: পালংশাক জাতীয় খাবারে আছে ফলেট, ভিটামিন বি ৯ ও লুটেনন নামের উপাদান। এটি আমাদের কগনিশনের পতন রোধে সহায়ক। এ ছাড়া ব্রুকলি, ফুলকপি, গাজরেও প্রচুর ফলেট ও ক্যারটিনয়েড আছে, যা মস্তিষ্ককে কর্মক্ষম করে তোলে।
ওমেগা ৩ ফ্যাট থাকে সামুদ্রিক মাছে এই উপাদান মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। তাই বেশি করে সামুদ্রিক মাছ খাবেন। চিনাবাদাম ও কাজুবাদামে আছে মেগা ৩, ওমেগা ৬ ফ্যাট, ভিটামিন বি ৬ ও ভিটামিন ই যা আপনার মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকারী। এগুলো আপনার স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে।
সূর্যমুখী ও কুমড়ার বীজে প্রচুর কোলিন, জিংক ও ভিটামিন ই আছে। সূর্যমুখীর তেল বা অলিভ তেলে রান্না করাও উপকারী। ডিমের হলুদ অংশে পানিতে দ্রবণীয় নিউট্রিয়েন্ট কোলিন আছে, যা স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া গ্রিন–টি পান করলেও ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমে।
স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো ঘুম । আপনি বেশি বেশি ঘুমাবেন । তারপর পুষ্টিকর খাবার খাবেন । যেমন- দুধ, ডিম, সবুজ শাক-সবজি ইত্যাদি । এছাড়া আপনি ডার্ক চকলেট খেতে পারেন । এটিতে স্মৃতিশক্তি বাড়ায় । আর কোনোসময় দুশ্চিন্তা করবেন না । সবসময় হাসি-খুশি প্রফুল্ল থাকার চেষ্টা করবেন । এভাবে চলতে থাকেন, ইনশাআল্লাহ আপনি সুস্থ হয়ে উঠবেন ।