জানা যায়,প্রাচীন মিশরে তিন ধরনের লিপি প্রচলিত ছিলো: হায়ারোগ্লিফিক, হায়রাটিক এবং ডেমোটিক। সুতরাং বলাই যায় যে হায়ারোগ্লিফিক হল মিশরীয় লিপিবিশেষ।খ্রিস্টপূর্ব ৩৪০০ সালে হায়ারোগ্লিফিক্স সংখ্যা পদ্ধতির মাধ্যমে সর্বপ্রথম গণনার ক্ষেত্রে লিখিত সংখ্যা বা চিহ্নের ব্যবহার শুরু হয়। মূলত হায়ারোগ্লিফিক্স এর মাধ্যমে প্রতীকী চিহ্ন লেখাহতো,এটি সাংকেতিক ভাবে কোনো লেখাকে লিপিবদ্ধ করার কাজে ব্যবহৃত হতো।অর্থাৎ সেই চিহ্নের মাধ্যমেই ভাষাকে বোঝানো হত।