সাদা স্রাব হলো :-- হলুদ , সাদা পিচ্ছিল ও আঠালো রঙের নিঃসরণ, যা শুকালে হালকা বাদামি-হলুদ রঙের বর্ণ ধারণ করে।।
সাদাস্রাব প্রতিরোধে যা করবেন
-
কখনও অনেক সময়ের জন্য খালি পেটে থাকা যাবে না।
-
খুব বেশি জরায়ু চুলকালে কুসুম গরম পানিতে লবন দিয়ে,
-
জরায়ুর মুখ সবসময় পরিষ্কার এবং শুকনো রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে জরায়ুর মুখ ভেজা থাকে বলেই বেশি ইনফেকশন হয়।
-
স্যানিটারি ন্যাপকিন ৫ ঘণ্টা অন্তর অন্তর বদলাতে হবে।
-
প্রতিদিন ২ চামচ টক দই খান।
-
ভাজাপোড়া খাওয়া একদমই বাদ দিতে হবে।
-
অ্যালার্জি যুক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।
-
রাতে কম পক্ষে ৬-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
-
রাত জাগা যাবে না।
-
ফাস্ট ফুড পরিহার করতে হবে।
-
এবং একজন গাইনি ডাক্তারের পরামর্শে চিকিৎসা নিবেন।
আসলে এই স্বল্পমেয়াদী জন্মবিরতিকরণ সুখি,ফেমিকন, ফেমিপিল এই পিল গুলো একটানা এক নিয়মে খেতে হয় তীর চিহ্ন দেখে দেখে। আপনি ভুল করেছে এলো মেলো ভাবে খেয়ে যার ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রভাব ফেলে যেমন মাথা ঘােরা , মাথাব্যথা , বমি বমি ভাব রক্ত মাসিকের আকারে বের হতে পারে। আপনি সুখি পিল খাওয়ার আগে ছোট্ট চিরকুট এ নিয়ম লেখা ছিলো সেই নিয়ম টি ভালো করে পরে তার পর পিল খাওয়া শুরু করা উচিৎ ছিলো আপনার।
এবং এখন সে ২১ দিনের পিল টি খাচ্ছেন তা সঠিক নিয়মে খাচ্ছেন। নাকি এলোমেলো করে খাচ্ছেন?। আর এই জন্মবিরতিকরণ পিল খাওয়ার কারনেও কারো ক্ষেত্রে সাদা স্রাব হতে পারে।
আর এই ভাবে আপনি পিল গুলো খাওয়ার কারনে মাসিকের সময় পরিবর্তন হবেই তা স্বাভাবিক। তবে আর এলোমেলো ভাবে খাবেন না। তা না হলে আপনার কখনো কখনো অল্প রক্তপাত হতে পারে আবার কখনোও বেশিও হতে পারে। সন্তান ধারণ ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হতে পারেন। তাই যেকোন রকম পিল খেলে তা আগে নিয়ম জেনে নিবেন। তার পর সেবন করবেন।
তাই আমি আপনাকে বলবো আপনার এই অবস্থায় একজন ভালো গাইনি ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিন। এবং নিয়মিত ঔষধ সেবন করুন।
আপনার পরবর্তী সমস্যা গুলো আমাদের কাছে শেয়ার করবেন চেস্টা করবো সঠিক পরামর্শ দিতে।
আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।