ইসলামে কৃতদাসী প্রথা হল,জিহাদে জয়লাভ করার পর প্রতিপক্ষ যে সমস্ত নারীদের কে তাদের বিভিন্ন কাজের জন্য নিয়ে আসতো সেগুলো জিহাদে নিযুক্ত আমির সেনাদের বন্টন করে দিত। সেই সকল নারীদের কে তারা চাইলে বিক্রি করে দিত।এটাই ইসলামে কৃতদাসী প্রথা।
কৃতদাসী সম্পর্কে কোরআনের কিছু আয়াতঃ তোমাদের দাসীরা নিজেদের পবিত্রতা রক্ষা করতে চাইলে তোমরা পার্থিব জীবনের সম্পদের লালসায় তাদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য কারো না। [প্রাসঙ্গিক অংশ, ২৪:৩৩] আর তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি স্বাধীন মুসলমান নারীকে বিয়ে করার সামর্থ্য রাখে না, সে তোমাদের অধিকারভুক্ত মুসলিম ক্রীতদাসীদেরকে বিয়ে করবে। আল্লাহ তোমাদের ঈমান সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞাত রয়েছেন। তোমরা পরস্পর এক, অতএব, তাদেরকে তাদের মালিকের অনুমতিক্রমে বিয়ে কর এবং নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে মোহরানা প্রদান কর এমতাবস্থায় যে, তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবে-ব্যভিচারিণী কিংবা উপ-পতি গ্রহণকারিণী হবে না। [প্রাসঙ্গিক অংশ, ৪:২৫] তবে তাদের স্ত্রী ও ডান হাতের মালিকানাভুক্তদের (দাসীদের) ক্ষেত্রে [যৌনাঙ্গকে] সংযত না রাখলে তারা তিরস্কৃত হবে না। [প্রাসঙ্গিক অংশ২৩:৬] তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহহীন, তাদের বিবাহ সম্পাদন করে দাও এবং তোমাদের দাস ও দাসীদের মধ্যে যারা সৎকর্মপরায়ন, তাদেরও। [প্রাসঙ্গিক অংশ, ২৪:৩২]
কৃতদাস হল কেনা গোলাম,, কোরান ও হাদিসে এ বিষয়ে অনেক বলা হয়েছে,, কিন্তু বর্তমান এ প্রতা ঊঠে গেছে,, কিন্ত আল্লাহর আদেশ ও নবিজির হাদিস কিয়ামত নাগাত কাজে লাগবে। ,, আজকাল কৃতদাসের বদলে দিনমুজুরের ক্ষেত্রে এসব প্রযোজ্য হবে,, । গ্রামের বাড়িতে বছরচুক্তি মাসচুক্তি লোক কাজ কারে তাদের খেত্রেও কৃতদাসে আয়াত প্রযোজ্য,, কিন্তু যৌন কাজ ছাড়া।। , কারন এখন প্রকৃত কৃতদাস প্রথা নাই,,