আমি ছোট বেলা থেকে মা বাবার কাছ থেকে দৃরে রয়েছি তায় সরিরের যত্ন নেইনি আমি বিশেষ করে আমি মুখে কিছুই ব্যবহার করিনা তাই কিছুটা কালচে ভাব দেখা যায়। অনেকের দেখি হাত অনুযায়ী মুখ বেশি ফর্সা হয়ে থাকে কিনতু আমার হাতে চাইতে মুখ কালো কারন যত্ন না নেওয়ার কারনে। ঘার একে বারে কালো গয়ে গেছে তো সেটা দূর করার কোন ক্রিম আছে? লেবু ইউস করে দেখেছি কোন কাজ হয়না আর কোন ভাল & সহজ উপায় থাকলে বলুন  
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কাঠবাদাম

মজাদার কাঠবাদাম দূর করে দেবে ঘাড়ের কালো দাগ। আধা চা চামচ বাদামের গুঁড়ো, এক চা চামচ গুঁড়ো দুধ এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাকটি ঘাড়ে ব্যবহার করুন। আধা ঘণ্টা রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে দুই থেকে চারবার ব্যবহার করুন। এছাড়া বাদাম তেল কিছুটা গরম করে নিন। এই তেলটি ঘাড়ে চক্রাকারে ম্যাসাজ করুন কিছুক্ষণ। এটি প্রতিদিন করুন। চার-পাঁচটি কাঠবাদাম সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে বাদামগুলো পিষে পেস্ট করে ঘাড়ে লাগিয়ে কয়েক মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে এক বা দুই দিন এটা করুন।

লেবুর রস

যেকোনো কালো দাগ দূর করতে লেবুর রসের বিকল্প নেই। লেবুর রস প্রাকৃতিক ব্লিচের কাজ করে। নিয়মিত লেবুর রস ব্যবহারে যে কোনো কালো দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যায়। ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার জন্য প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে সমপরিমাণ লেবুর রস ও গোলাপজল মিশিয়ে ঘাড়ের কালো দাগে মেখে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে এক মাস ব্যবহার করলেই পার্থক্যটা বুঝতে পারবেন।

অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরা প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ত্বক মেরামত করে এবং নতুন কোষ সৃষ্টিতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরার পাতা থেকে তাজা জেল নিয়ে ঘাড়ের ত্বকে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন এটা করুন।

শসা

কিছু শসা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন। এই রস সম্পূর্ণ ঘাড়ে ম্যাসাজ করে লাগান। ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া সমপরিমাণ শসা এবং লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। একটি তুলোর বল এই মিশ্রণে ভিজিয়ে ত্বকে ম্যাসাজ করে লাগান। ১০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

বেকিং সোডা
ত্বকের কালো দাগ দূর করার জন্য বেকিং সোডা একটি ভালো এক্সফলিয়েন্ট। বেকিং সোডার সঙ্গে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ঘাড়ে লাগান। এভাবে ১৫ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Jamiar

Call

ন দিয়ে নিরাময় করা যায়। রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয়— মুখের পাশাপাশি এই ধরনের কালো দাগ হাত, গলা, পিঠ, মাথার তালু কিংবা কাঁধেও হতে পারে। বার্ধক্য, চর্মরোগ, ডায়াবেটিস, দুশ্চিন্তা, ধূমপান, ক্যান্সার, হরমোনের পরিবর্তন কিংবা রোদে অতিরিক্ত চলাফেরার কারণে শরীরে এই ধরনের দাগ পড়তে পারে। এছাড়াও ভিটামিন সি বা বি১২’য়ের অভাবে এবং মেয়েদের মাসিক বা গর্ভাবস্থায় শরীরে এই ধরনের দাগের সৃষ্টি হয়। ত্বকে এরকম দাগ দূর করার জন্য লেজার ট্রিটমেন্টের মতো বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। তবে এসব চিকিৎসার খরচ অনেক বেশি। তাই শরীরের কালো দাগ দূর করার জন্য প্রাকৃতিক উপায়ে সহজ সমাধান চেষ্টা করে দেখতে পারেন। ঘোল ঘোলের মধ্যে রয়েছে ল্যাকটিক এসিড যা বাদামি দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে শরীরের বাদামি জায়গায় ঘোল মাখিয়ে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। লেবুর রস এতে রয়েছে বিশেষ উপাদান। যা শরীরের গাঢ় দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানে লেবুর রস দিয়ে কিছুক্ষণ পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। এছাড়াও চাইলে গোটা লেবু মাঝ বরাবর কেটে আক্রান্ত স্থানে ঘষতে পারেন। গোসলের আগে এই অভ্যাস শরীরের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। ডিমের কুসুম এটা হল প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এবং উজ্জ্বলতাবর্ধক। এক্ষেত্রে আক্রান্তস্থানে ডিমের কুসুম ব্যবহার করে ২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। ক্যাস্টর অয়েল যা রেড়ির তেল নামেও পরিচিত। এতে রয়েছে শোষণকারী উপাদান। যা বার্ধক্যজনিত দাগ দূর করে। ভালো ফলাফলের জন্য এই তেল তুলোয় মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে হবে। চন্দন ত্বকের বলিরেখা দূর করতে চন্দনের জুড়ি নেই। চন্দনগুঁড়া, গ্লিসারিন, লেবুর রস এবং গোলাপ জল একসঙ্গে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। এই মিশ্রণ ত্বকে মেখে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। তারপর কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী বিভিন্ন চর্মরোগের সমাধান দিতে পারে অ্যালোভেরা। এটা শরীরের পোড়াদাগ দূর করতে পারে। এক্ষেত্রে আক্রান্তস্থানে অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করে ৪৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। প্রতিদিন দুবার, টানা একমাস এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। চিনি ত্বকে চিনি ঘষার মাধ্যমে মৃত কোষ দূর করা যায়। চিনির মধ্যে ত্বক উজ্জ্বলকারী উপাদান থাকে যা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। পেঁপে এই ফলে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম যা ত্বকের কালিমা দূর করে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এক্ষেত্রে আক্রান্ত স্থানে তাজা পেঁপে ঘষে মিনিট বিশেক পর কুসুম গরম পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। দিনে দুবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। লাল কিশমিশ বা রসালো ফল আধা গ্লাস লাল কিশমিশ বা রসালো ফলের সঙ্গে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করতে হবে। তারপর আধা ঘণ্টা পর হালকা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলতে হবে। আরও ভালো ফলাফলের জন্য লেবুর রস ব্যবহার করা যেতে পারে। পেঁয়াজের রস ত্বকের বলিরেখা দূর করে। দিনে তিনবার করে আক্রান্ত স্থানে পেঁয়াজ ফালি ঘষে শরীরের কালো দাগ দূর করা যেতে পারে। গোলাপ জল মুখের কালো দাগ দূর করার জন্য প্রতিদিন গোলাপ জলে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং মুখের কালো দাগ পরিষ্কার করে। পানি প্রতিদিন অন্তত ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করে বলিরেখা কিংবা কালিমা কমানো যায়। পানি শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করে ত্বক মসৃণ ও সতেজ রাখে। মধু এবং কাঁচাআলুর রস  মধুর মধ্যে কাঁচাআলুর রস মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে হালকা মালিশ করতে হবে। এটি ত্বকের কালিমা কিংবা শ্বেতস্তর দূর করে। টমেটোর রস ত্বক উজ্জ্বল করে এবং ত্বকের মেলানিন নামক রঞ্জক পদার্থের ভারসাম্য রক্ষা করে। তাই দিনে একবার করে টমেটোর রস ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বকের কালো দাগ দূর করা যায়। সীমিত বাজেটের মধ্যে এই ধরনের ঘরোয়া পদ্ধতি অসুরণ করে প্রাকৃতিকভাবে শরীরের কালো দাগ দূর করা যায়। তাই মুখের বলিরেখা বা শরীরের কালো দাগ দূর করার জন্য উপরে বর্ণিত পদ্ধতিগুলোর যেকোনো একটি বা দুটি চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১। কাঠ বাদাম ত্বকের জন্য অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন আছে কাঠ বাদামে। এছাড়াও এতে আরো কিছু পুষ্টি উপাদান আছে যা ত্বকের কালচেভাবের সমস্যা দূর করতে পারে। ত্বক কালো হয়ে যাওয়ার সমস্যা দূর করার জন্য কাঠবাদাম বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করা যায়। · কাঠ বাদাম পিষে গুঁড়ো করে নিন। ১ চা চামচ কাঠবাদাম এর গুঁড়োর সাথে ১ চা চামচ পাউডার দুধ ও ১ চা চামচ মধু ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। পেস্টটি ঘাড়ের পাশে ও পেছনে ভালো করে লাগান। আধা ঘণ্টা রেখে দিয়ে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে সপ্তাহে দুই থেকে চারবার লাগান। · ৪/৫টি কাঠবাদাম সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে বাদামগুলো পিষে পেস্ট করে ঘাড়ে লাগিয়ে কয়েক মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন। তারপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে এক বা দুই দিন এটা করুন। ২। বেকিং সোডা ত্বকের কালো দাগ দূর করার জন্য বেকিং সোডা একটি ভালো এক্সফলিয়েন্ট। বেকিং সোডার সাথে পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ঘাড়ে লাগান। এভাবে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ৩। অ্যালোভেরা আমরা জানি অ্যালোভেরা ত্বকের রঙ হালকা করে এবং ত্বককে আর্দ্র রাখে। অ্যালোভেরা চমৎকার ভাবে ত্বকের দাগ দূর করতে পারে। অ্যালোভেরা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও আরো অনেক উপকারি উপাদান সমৃদ্ধ যা ত্বকের মেরামত ও নতুন কোষ সৃষ্টিতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরার পাতা থেকে তাজা অ্যালোভেরার জেল নিয়ে ঘাড়ের ত্বকে লাগিয়ে ম্যাসাজ করুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন এটা করুন। ৪। শশা ত্বক পরিষ্কার করার জন্য শশা অনেক ভালো কাজ করে। শশা পাতলা করে কেটে ঘাড়ে লাগিয়ে ম্যাসাজ করলে এক্সফলিয়েটের কাজ হয় এবং মরা চামড়া উঠে আসে। শশা থেতলে নিয়ে বা জুস করে নিয়ে ঘাড়ে লাগিয়ে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে নিলে ঘাড়ের কালো দাগ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যাবে। ৫। কমলার খোসা ঘাড়ের কালো দাগ দূর করার ক্ষেত্রে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে কমলার খোসা। কমলা চমৎকার ভাবে ত্বক পরিষ্কার করতে পারে। কমলার খোসা শুকিয়ে ভালো ভাবে গুঁড়ো করে নিয়ে এর সাথে দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। কালো ঘাড় থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য মিশ্রণটি ঘাড়ে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে দিন। তারপর ধুয়ে ফেলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি ঘাড়ে নিয়মিত সাবান ডলে গোসল করুন । ঘষে ঘষে পরিষ্কার করুন । উপকার পাবেন । তবে একদিনেই উপকারের আশা করবেন না ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ