পুরুষ ও মহিলার শারিরীক পার্থক্য কি?

গড়পড়তা অবস্থা হচ্ছে এই যে, পুরুষের শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অপেক্ষাকৃত পুষ্ট ও বড় এবং নারীর শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অপেক্ষাকৃত ছোট; পুরুষ অপেক্ষাকৃত উঁচু, নারী অপেক্ষাকৃত খাটো; পুরুষের শরীর শক্ত ও রুক্ষ্ম, নারীর শরীর মোলায়েম ও মসৃণ; পুরুষের কণ্ঠস্বর অপেক্ষাকৃত মোটা ও কর্কশ, নারীর কণ্ঠস্বর অপেক্ষাকৃত চিকন ও মিষ্টি; নারীর শরীরের বৃদ্ধি দ্রুততর, পুরুষের শরীরের বৃদ্ধি বেশি সময় নেয়; এমন কি বলা হয় যে, মেয়ে শিশুর ভ্রূণ পুরুষ শিশুর ভ্রূণের তুলনায় দ্রুততর বৃদ্ধি পায়। পুরুষের শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বৃদ্ধির পরিমাণ ও শারীরিক শক্তির পরিমাণ নারীর তুলনায় বেশি। অনেক রোগ-ব্যাধির মোকাবিলায়ই নারীর প্রতিরোধ ক্ষমতা পুরুষের প্রতিরোধ ক্ষমতার তুলনায় বেশি। নারী পুরুষের তুলনায় তাড়াতাড়ি বয়ঃপ্রাপ্ত হয় এবং পুরুষের তুলনায় তাড়াতাড়ি সন্তান জন্মদান ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। মেয়ে শিশু ছেলে শিশুর তুলনায় তাড়াতাড়ি কথা বলতে শেখে। গড়ে নারীর মস্তিষ্কের তুলনায় পুরুষের মস্তিষ্ক অপেক্ষাকৃত বড়, কিন্তু গোটা শরীরের সাথে মস্তিষ্কের অনুপাতের দৃষ্টিতে নারীর মস্তিষ্ক পুরুষের মস্তিষ্কের তুলনায় বড়। পুরুষের ফুসফুস নারীর ফুসফুসের তুলনায় বেশি পরিমাণে বাতাস ধারণ করতে সক্ষম, অন্যদিকে নারীর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া পুরুষের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়ার তুলনায় দ্রুততর।

নিচের লিংকে ক্লিক করে নারী -পুরুষের শারীরিক পার্থক্য সম্পর্কে জানতে পারবেন। https://www.google.com/url?q=http://www.iranmirrorbd.com/oldsite/2013/02/05/%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2580-%25E0%25A6%2593-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B7%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A7%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0%25E0%25A7%258D/&sa=U&ved=2ahUKEwjpqLSg7_jbAhUEwVkKHTarDzEQFjACegQIBhAB&usg=AOvVaw1n0PGixDfxieAmyP915Cvf

শারীরিক দিক থেকেঃ গড়পড়তা অবস্থা হচ্ছে এই যে, পুরুষের শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অপেক্ষাকৃত পুষ্ট ও বড় এবং নারীর শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অপেক্ষাকৃত ছোট; পুরুষ অপেক্ষাকৃত উঁচু, নারী অপেক্ষাকৃত খাটো; পুরুষের শরীর শক্ত ও রুক্ষ্ম, নারীর শরীর মোলায়েম ও মসৃণ; পুরুষের কণ্ঠস্বর অপেক্ষাকৃত মোটা ও কর্কশ, নারীর কণ্ঠস্বর অপেক্ষাকৃত চিকন ও মিষ্টি; নারীর শরীরের বৃদ্ধি দ্রুততর, পুরুষের শরীরের বৃদ্ধি বেশি সময় নেয়; এমন কি বলা হয় যে, মেয়ে শিশুর ভ্রূণ পুরুষ শিশুর ভ্রূণের তুলনায় দ্রুততর বৃদ্ধি পায়। পুরুষের শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের বৃদ্ধির পরিমাণ ও শারীরিক শক্তির পরিমাণ নারীর তুলনায় বেশি। অনেক রোগ-ব্যাধির মোকাবিলায়ই নারীর প্রতিরোধ ক্ষমতা পুরুষের প্রতিরোধ ক্ষমতার তুলনায় বেশি। নারী পুরুষের তুলনায় তাড়াতাড়ি বয়ঃপ্রাপ্ত হয় এবং পুরুষের তুলনায় তাড়াতাড়ি সন্তান জন্মদান ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। মেয়ে শিশু ছেলে শিশুর তুলনায় তাড়াতাড়ি কথা বলতে শেখে। গড়ে নারীর মস্তিষ্কের তুলনায় পুরুষের মস্তিষ্ক অপেক্ষাকৃত বড়, কিন্তু গোটা শরীরের সাথে মস্তিষ্কের অনুপাতের দৃষ্টিতে নারীর মস্তিষ্ক পুরুষের মস্তিষ্কের তুলনায় বড়। পুরুষের ফুসফুস নারীর ফুসফুসের তুলনায় বেশি পরিমাণে বাতাস ধারণ করতে সক্ষম, অন্যদিকে নারীর হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া পুরুষের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়ার তুলনায় দ্রুততর।