★বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত - আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি৷ চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি।। ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে- ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি।। কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো- কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে৷ মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মরি হায়, হায় রে- মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি।। ★ভারতের জাতীয় সংগীত- জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! পঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছলজলধিতরঙ্গ তব শুভ নামে জাগে, তব শুভ আশিষ মাগে, গাহে তব জয়গাথা। জনগণমঙ্গলদায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী হিন্দু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মুসলমান খৃস্টানী পূরব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন-পাশে প্রেমহার হয় গাঁথা। জনগণ-ঐক্য-বিধায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। পতন-অভ্যুদয়-বন্ধুর পন্থা, যুগ যুগ ধাবিত যাত্রী। হে চিরসারথি, তব রথচক্রে মুখরিত পথ দিনরাত্রি। দারুণ বিপ্লব-মাঝে তব শঙ্খধ্বনি বাজে সঙ্কটদুঃখত্রাতা। জনগণপথপরিচায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। ঘোরতিমিরঘন নিবিড় নিশীথে পীড়িত মূর্ছিত দেশে জাগ্রত ছিল তব অবিচল মঙ্গল নতনয়নে অনিমেষে। দুঃস্বপ্নে আতঙ্কে রক্ষা করিলে অঙ্কে স্নেহময়ী তুমি মাতা। জনগণদুঃখত্রায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। রাত্রি প্রভাতিল, উদিল রবিচ্ছবি পূর্ব-উদয়গিরিভালে – গায়ে বিহঙ্গম, পূণ্য সমীরণ নবজীবনরস ঢালে। তব করুণারুণরাগে নিদ্রিত ভারত জাগে তব চরণে নত মাথা। জয় জয় জয় হে জয় রাজেশ্বর ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। ★শ্রীলঙ্কার জাতীয় সংগীত: অপ শ্ৰী ..... লংকা নম', নম', নম', নম' মাতা! সুন্দর সিরি বারিনি সুরন্দি অতি শোভমান লংকা ধান্য ধনয় নেকা মল পল তুরু পিরি জয় ভূমিয় রমাইয়া অপ হত সপ শীরী সেথ সাধনা জীবনয়ে মাতা পিলিগনু মেনা অপ ভক্তি পুজা নমো, নমো মাতা অপ শ্ৰী ........... লংকা নমো, নমো, নমো, নমো মাতা! ওবাবে অপ বিদ্যা, ওবাময় অপ সত্যা ওবাবে অপ শক্তি, অপ হদা থুল ভক্তি অবা অপ আলকে, ওপগে অনুপ্ৰাণে অবা অপ জীবন বে, অপ মুক্তিয় ওবা বে নব জীবন দেমিনে নিতিন অপ পুবুদু করণ, মাতা জ্ঞান বীর্য বডওমীনা রেগেনে য়নু মেনা জয় ভূমি কর এক মওকুগে দরু কলা ববিনা, য়মু য়মু বি নপমা প্ৰেম বডা সম ভেদ দুরর দা নমো, নমো মাতা অপ শ্ৰী ..... লংকা নমো, নমো, নমো, নমো মাতা!
শ্রীলংকা: ශ්රී ලංකා මාතා අප ශ්රී....... ලංකා නමෝ නමෝ නමෝ නමෝ මාතා සුන්දර සිරිබරිනී සුරැඳි අති සෝබමාන ලංකා ධාන්ය ධනය නෙක මල් පලතුරු පිරි ජය භුමිය රම්යා අප හට සැප සිරි සෙත සදනා ජීවනයේ මාතා පිළිගනු මැන අප භක්තී පූජා නමෝ නමෝ මාතා අප ශ්රී ...... ලංකා නමෝ නමෝ නමෝ නමෝ මාතා ඔබ වේ අප විද්යා ඔබ මය අප සත්යා ඔබ වේ අප ශක්ති අප හද තුළ භක්තී ඔබ අප ආලෝකේ අපගේ අනුප්රාණේ ඔබ අප ජීවන වේ අප මුක්තිය ඔබ වේ නව ජීවන දෙමිනේ නිතින අප පුබුදු කරන් මාතා ඥාන වීර්ය වඩවමින රැගෙන යනු මැන ජය භූමී කරා එක මවකගෙ දරු කැල බැවිනා යමු යමු වී නොපමා ප්රේම වඩා සැම හේද දුරැර දා නමෝ නමෝ මාතා අප ශ්රී........ ලංකා නමෝ නමෝ නමෝ නමෝ මාතා ভারত: জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! পঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছলজলধিতরঙ্গ তব শুভ নামে জাগে, তব শুভ আশিষ মাগে, গাহে তব জয়গাথা। জনগণমঙ্গলদায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী হিন্দু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মুসলমান খৃস্টানী পূরব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন-পাশে প্রেমহার হয় গাঁথা। জনগণ-ঐক্য-বিধায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। পতন-অভ্যুদয়-বন্ধুর পন্থা, যুগ যুগ ধাবিত যাত্রী। হে চিরসারথি, তব রথচক্রে মুখরিত পথ দিনরাত্রি। দারুণ বিপ্লব-মাঝে তব শঙ্খধ্বনি বাজে সঙ্কটদুঃখত্রাতা। জনগণপথপরিচায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। ঘোরতিমিরঘন নিবিড় নিশীথে পীড়িত মূর্ছিত দেশে জাগ্রত ছিল তব অবিচল মঙ্গল নতনয়নে অনিমেষে। দুঃস্বপ্নে আতঙ্কে রক্ষা করিলে অঙ্কে স্নেহময়ী তুমি মাতা। জনগণদুঃখত্রায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। রাত্রি প্রভাতিল, উদিল রবিচ্ছবি পূর্ব-উদয়গিরিভালে – গাহে বিহঙ্গম, পূণ্য সমীরণ নবজীবনরস ঢালে। তব করুণারুণরাগে নিদ্রিত ভারত জাগে তব চরণে নত মাথা। জয় জয় জয় হে জয় রাজেশ্বর ভারতভাগ্যবিধাতা! জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।। বাংলাদেশ: আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি । চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি ॥ ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, মরি হায়, হায় রে— ও মা, অঘ্রানে তোর ভরা ক্ষেতে আমি কী দেখেছি মধুর হাসি ॥ কী শোভা, কী ছায়া গো, কী স্নেহ, কী মায়া গো— কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে । মা, তোর মুখের বাণী আমার কানে লাগে সুধার মতো, মরি হায়, হায় রে— মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি ॥ তোমার এই খেলাঘরে শিশুকাল কাটিলে রে, তোমারি ধুলামাটি অঙ্গে মাখি ধন্য জীবন মানি । তুই দিন ফুরালে সন্ধ্যাকালে কী দীপ জ্বালিস ঘরে, মরি হায়, হায় রে— তখন খেলাধুলা সকল ফেলে, ও মা, তোমার কোলে ছুটে আসি ॥ ধেনু-চরা তোমার মাঠে, পারে যাবার খেয়াঘাটে সারা দিন পাখি-ডাকা ছায়ায়-ঢাকা তোমার পল্লীবাটে, তোমার ধানে-ভরা আঙিনাতে জীবনের দিন কাটে, মরি হায়, হায় রে— ও মা, আমার যে ভাই তারা সবাই, ও মা, তোমার রাখাল তোমার চাষি ॥ ও মা, তোর চরণেতে দিলেম এই মাথা পেতে— দে গো তোর পায়ের ধুলা, সে যে আমার মাথার মানিক হবে । ও মা, গরিবের ধন যা আছে তাই দিব চরণতলে, মরি হায়, হায় রে— আমি পরের ঘরে কিনব না আর, মা, তোর ভূষণ ব'লে গলার ফাঁসি । তথসুত্র :Wikipedia