আমি যদি কয়েকজন বন্ধুকে রেখে আর আমার প্রেমিকার দুই একজন বান্ধবীকে সাথে নিয়ে উভয়ের সম্মতিতে কুরআন শপথ বা কবুল বলার মাধ্যমে বিয়ে করি এটা কি ইসলামে গ্রহণযোগ্য হবে ? জানাবেন প্লিজ
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

না এটা ইসলামিক ভাবে বিয়ে হবে না । এবং শারীরিক সর্ম্পক করা যাবে না। আপনি পারিবারিক প্রস্তাবের মাধ্যমে বিয়ে করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কুর'আন শপথ বিয়ের উপাদান নয়। 

বিয়ের জন্য মেয়ের পুরুষ অভিভাবকের অনুমতি লাগবে। ছেলের অভিভাবকের অনুমতি ফরজ নয়, তবে থাকা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়) । 

 
দেনমোহর নির্ধারণ করতে হবে।
এছাড়া ২ জন সাক্ষি এবং মেয়ের অভিভাবক

 (ওয়ালি- আমাদের দেশে বলা হয় "উকিল বাপ") একজন কতৃত্বশীলকে বিবাহ দেয়ার কতৃত্ব দেবেন। সকল সাক্ষিগন , মেয়ের অভিভাবক ও কাজির সামনে ইজাব কবুল করতে হবে। 

আপনি যেভাবে বলছেন- সেটা ধর্মিয় বা আইনগত ভাবে 

বৈধ হবেনা। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বিয়ের জন্য প্রধানতম শর্ত হলো, দুজন পুরষ অথবা একজন পুরুর ও দুজন মহিলা সাক্ষীর উপস্থিতি, ইজাব কবুল করা ও মহর নির্ধারণ করা। এ তিনটি জিনিস পাওয়া গেলেই আপনাদের বিবাহ সহীহ হয়ে যাবে। এখানে কুরআন শপথের কিছু নেই। বিবাহের সময় কুরআনের শপথ করা যায় না। বস্তুত শপথ একমাত্র আল্লাহর নামে করতে হয়। কুরানের নামে শপথ করা উচিত নয়। তবে কেউ করলে কসম সংঘটিত হয়ে যাবে। বিবাহের ক্ষেত্রে ইজাব কবুল করতে হয়; শপথ করতে হয় না। তবে মেয়ে যদি নানা দিক থেকে ছেলের তুলনায় উঁচু মর্গের হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে মেয়ের অভিভাবকের অনুমতি লাগবে। নতুবাব বিবাহ সহীহ হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ