কয়েক বছর ধরে এই কৃমি জেন আমায় ছারছেই না |নিয়মিত ওষুধ খাই পরিষ্কার পরিছন্ন থাকি তবুও কিছুদিন মলদারে পিরপিরি থামার পর আবার শুরু হয়| ডাক্তার কে অনেকবার বলেছি শুধু ট্যাবলেট দেয় আর আর পরিস্কার থাকতে বলে| কিন্তু স্থায়ী সমাধান পাচ্ছি না| কি করব এ থেকে মুক্তির জন্য
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

সকালে খালি পেটে আনারস বা আদার রস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়া ৫০ মিলিগ্রাম পরিমাণ নিম গাছের মূলের ছালের গুঁড়ো দিনে ৩ বার সামান্য গরম পানিসহ খেয়ে দেখতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আপনি নিম পাতা বেটে বড়ি বানিয়ে রোদে শুকাবেন। শুকনো বড়ি প্রতিদিন তিন বেলা (৪-৫ টা বড়ি) খাবেন। এতে অনেক উপকার পাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ভাই আপনি, কৃমি প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবেঃ সবসময় বিশুদ্ধ পানি ও নিরাপদ খাবার খেতে হবে। নিয়মিত গোসল করতে হবে এবং পরিষ্কার জামা কাপড় পরিধান করতে হবে। নখ বড় রাখা যাবে না। কারন- অনেক ক্ষেত্রেই বড় নখের কারনে কৃমির ডিম নখের সাহায্যে পেটে প্রবেশ করতে পারে। রান্নার পূর্বে ভালোভাবে শাক সবজি, মাছ, মাংস ইত্যাদি ধুয়ে তারপরে রান্না করতে হবে। খাবার রান্না ও পরিবেশনের সময় অবশ্যই সাবান দিয়ে ভালভাবে হাত ধুতে হবে। মল ত্যাগের পর অবশ্যই সাবান বা ছাই দিয়ে হাত ভালভাবে পরিস্কার করতে হবে। জন্মের প্রথম ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। অবশ্যই বাইরে যাওয়ার সময় জুতা বা স্যান্ডেল ব্যবহার করতে হবে। মল নিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা থাকতে হবে। পায়খানা বা টয়লেট সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। প্রতি চার মাস অন্তর পরিবারের সবাইকে বয়স অনুযায়ী নির্দিষ্ট মাত্রার কৃমির ঔষধ খাওয়াতে হবে। বাড়িতে কৃমি আক্রান্ত কেউ থাকলে সকলেরই সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এরকম ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শমত সবাইকে কৃমির ঔষধ খেতে হবে। আক্রান্ত হলে সেসব জটিলতা হতে পারে? কৃমিতে আক্রান্ত হলে বেশকিছু জটিলতা হতে পারে। যেমন- পুষ্টিহীনতায় আক্রান্ত.....

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ