সৌদি ওহাবী ও লা মাযহাবী রাষ্ট্র (1911 সাল থেকে)। ওদের দ্বারা যতটুকু ইসলামের ক্ষতি সাধিত হয়েছে ও হচ্ছে এতটুকু কোন অমুসলিম ক্ষতি করতে সাহস পায়নি। এরা ইসলাম কে নিজেদের মত করে ব্যবহার করছে। কাউকে মন চাইলে কাবা শরীফে আসতে দিবে। মন না চাইলে নিষেধাজ্ঞা। যা কাফের কুরাইশরাই করেছিল নবীর সাথে। সর্বশেষ কাতারের জন্য ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে হজ্জের। যাই হোক, এভাবে কতদিন ক্ষমতা টিকিয়ে রাখে দেখা যাক। আমেরিকা তাদের কয়দিন রাখে কোলে সেটাই দেখার বিষয়।

প্রশ্ন হচ্ছে কাতার এর অবস্থা কি? যুদ্ধ কি লেগে যাবে?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

কাতার এর অবস্থা বেশ ভালো নয়। তবে, একেবারে খারাপও নয়।কারণ, সৌদি, ডুবাই, মিশর ইত্যাদি দেশ কাতারের সঙ্গ ছেড়ে দিলেও, পাশে আছে ইরান, তুরস্ক ও রাশিয়ার মত বড় বড় শক্তিশালী দেশ। ★★গত কয়েকদিন পূর্বে, সৌদিআরব ১০ দিনের ভিতরে কাতারকে কয়েকটি শর্তের দাবি জানায় কিন্ত মেয়াদ শেষ হওয়ার কিছু দিন আগে কাতার তা প্রত্যাখান করে। তবে, কাতার বলেছে যে, তারা সৌদিআরব ও কাতের মাঝে মিমাংসার জন্য বসতে রাজি। ★★সৌদিআরব কাতারের সাথে এমন আচরণ করেছে যে, তারা কাতারকে পানি সরবাহও করেনি। তবে, ইরান, তুরস্ক কাতারকে খাদ্য দিয়ে সাহায্য করছে। এদিকে, কাতারের জনগণ ও সৌদিআরব এর পণ্য কিনছে না। ★★ সর্বশেষ খবর, সৌদিআরব যদি কাতারকে কোনো সুজুগ না দেয়। বরং তাদের প্রতি আরো কঠোর হয়, তাহলে যুদ্ধ লাগতে পারে নতুবা যুদ্ধ লাগবে। ♠♠♠ আমার ধারণানুযায়ি, যুদ্ধ এত সোজা লাগবে না। কারণ, কাতারের পক্ষে ইরান ও রাশিয়া রয়েছে। ♦♦♦♦ এই ছিল, আমার জানামতে কাতারের বর্তমান অবস্থা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ