প্রাকৃতিক উপায়ে চুলকানি দূর করার উপায়।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরাতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে মশ্চারাইজিং ক্ষমতা। এবং এটি ত্বকের জন্য খুব ভালো। শরীরের যেকোন জায়গায় চুলকানি হলে অ্যালোভেরা কেটে এক টুকরা নিয়ে সেখানে ঘষুন চুলকানি চলে যাবে।
লেবু
ভিটামিন সি তে ভরপুর লেবু যে কোন চুলকানি খুব সহজেই দূর করে দেয়। বিশেষ করে লেবুর ভোলাটাইল তেল শরীরের যেকোন রকমের চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে থাকে। লেবু টুকরা করে কেটে নিয়ে চুলকানির স্থানে কিছুক্ষণ ঘষুন দেখবেন চুলকানি কবে যাবে।
তুলসী পাতা
কর্পূর সমৃদ্ধ তুলসী পাতা ত্বকের যেকোন ধরণের জ্বালা পোড়া ও চুলকানি তামাতে সহায়তা করে। কয়েকটি তুলসী পাতা নিয়ে ধুয়ে নিন তারপর যেখানে চুলকানি হয়েছে সেখানে পাতা গুলো কিছুক্ষণ ঘষুন। অথবা কিছু তুলসী পাতা পানিতে দিয়ে সিদ্ধ করে সেই পানি বরফ করুন এবং চুলকানি স্থানে ঘষুন।
চুলকানি দ্রুত কমার জন্য চুলকানির স্থানে ''পেভিসোন'' মলম লাগান, ৫মিনিটের মধ্যে চুলকানি কমে যাবে। সাথে এলাট্রল ট্যাবলেট খেতে পারেন। এলার্জি জনিত চুলকানি হলে খাটি সরিষা তৈলে ৬/৭ কোয়া রসুন ছেচে দিন এবং চুলায় ভাজুন, রসুনের রঙ বাদামী হলে নামিয়ে কুসুম কুসুম গরমে এলার্জির আক্রান্ত স্থানে মাখুন। চুলকানি কমে যাবে। সাথে এলাট্রল ট্যাবলেট খাবেন।
সাধারণত এই রকম সমস্যা অনেকেরই হয়ে থাকে। এটা কোন বড় ধরনের সমস্যা নয়।। আপনি বাজার থেকে একটি "ঝিনুক মলম" কিনে নিয়ে যান।। এটা দিনে দুই বার ব্যাবহার করুন।। ব্যাবহারের পাঁচ মিনিটের মধ্যেই আপনার চুলকানি কমে যাবে। এটি মাত্র পনের দিন ব্যাবহার করেই আপনি এই চুলকানি থেকে চির মুক্তি পাবেন আর আপনার দাগও মিশে যাবে।।