প্রত্যেক জিনিসের উপকারিতা এবং অপকারিতা আছে -এই ধারণা বেশকিছু প্রেক্ষাপটেই ভুল প্রমাণিত হয়।
তবে হ্যাঁ, ব্রণের কিছু উপকারিতা আছে।
কিং'স কলেজ অফ লন্ডনের একদল গবেষকদের গবেষণায় দেখা গেছে যাদের ব্রণ বেশি হয় তাদের এজিং বাকিদের তুলনায় স্লো হয়ে যায়। অর্থাৎ বুড়ো বয়সে দ্রুত চামড়া কুঁচকে যায়না।
তবে ব্রণের এই প্রত্যক্ষ উপকারের চেয়ে পরোক্ষ উপকার অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
আমরা জানি বয়ঃসন্ধিকালে ব্রণ ওঠার প্রবণতা বেশি থাকে। এসময় ব্রণের কারণেই কিশোর-কিশোরীরা নিজের রুপচর্চায় সচেতন হয়, নিজের যত্ন নেয়ার মন মানষিকতা ত্বরান্বিত হয়। ব্রণ সাময়িক লজ্জা ও বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করলেও এটি উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের মাঝে নিজেকে বিশেষভাবে জাহির করার প্রবণতা সৃষ্টি করে এবং একটি উত্তম পার্সোনালিটি অর্জনে সাহায্য করে।
সব মিলিয়ে ব্রণ কিশোর বয়সের অসাধারণ এক মিশ্র অনুভূতি হিসেবে স্মৃতির পাতায় লেখা থাকে।
-----যদিনা এগুলো স্থায়ী হয়ে দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি করে!!!! :D