আমি নামাযের মাঝে যদি "আউজুবিল্লা-----বিসমিল্লাহ,,, " বলি, তাহলে কি কোনো প্রবলেম আছে নামায শুদ্ধ হবে কি কোনো হুজুর বা আলেমের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি!?

আমরা রসায়নে প্রায়শই দেখি একটির সাথে আরেকটির বিক্রিয়া তথা মিলন ঘটতে। আর বাস্তব জীবনে মানুষে মধ্যে এরূপ মিলনই হল প্রেম।

لاَ إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ উচ্চারণঃ লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুওয়া আলা কুল্লী...

হ্যাঁ, নামাজ হয়ে যাবে। তবে "আল্লাহু আকবার" ঠিকমতো বলতে হবে। আল্লাহু আকবার তথা তাকবীর বলা ফরজ। আর হাত বাঁধা সুন্নাত। তাই হাত বাঁধার নিয়ম সঠিক না হলেও, আগে পড়ে হয়ে গেলেও নামাজের শুদ্ধতায় সমস্যা নেই- যদি তাকবীর ঠিকমতো বলা হয়। 

আপনার ব্যাটারির ইনসুলেশন এবং কন্ট্রোল নষ্ট হয়ে যাবে।এবং ব্যাটারি খুব গরম হয়ে নষ্ট হয়ে যাবে।

প্রেম করা আইনের চোখে অপরাধ নয়। তবে অবৈধ মেলামেশা অপরাধ।

না, ফজর নামাজের ফরজ আগে পড়ে, সুন্নাত পরে পড়া যাবে না। কেননা, ফজরের ফরজের পর থেকে সূর্য উদয় হয়ে উজ্জ্বল হওয়া পর্যন্ত সুন্নাত বা নফল নামাজ পড়া ঠিক নয়। এজন্য...

আপনি কোয়েল পাখির খাচায় যে লিটার বা বিছানা ব্যবহার করবেন তা কিছু দিন পর পর পরিবর্তন করবেন। এবং লিটার হিসাবে যদি ধানের তুস ব্যবাহার করেন তাহলে সে গুলো শুকনা রাখবেন।...

ফরজ নামাজের পর উত্তম হলো কিছুক্ষন নিরবে আল্লাহর জিকির করা। কিন্তু আমাদের দেশে অনেক এলাকায় ফরজ নামাজের পর সন্মিলিত হাত তুলে দোয়াকে নামাজের অংশ মনে করা হয়। যা বিদাত। রাসূল...

আপনার বয়স এখন মাত্র ১৪। আপনি যদি এখন ভারী ব্যায়াম করেন তাহলে আপনার শরীর উপর প্রেসার পরবে। কেননা মানব দেহে কিছু শিরা উপশিরা আছে যেগুলো আপনার বয়স অনুযায়ী বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।এখন যদি আপনি ব্যায়াম করে সেগুলো সংকোচিত করে ফেলেন তাহলে পরবর্তীতে আপনার বৃদ্ধিতে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। ১৬ বছরের পর থেকে আপনি হালকা ধরনের ব্যায়াম শুরু করতে পারেন।এখন ভারী ব্যায়াম না করাই ভাল হবে।

আপনার সব বিষয় ফেল আসবে।