আমাদের এখানে ইমাম সাহেব কে নিয়ে একটি দ্বন্দ্ব সৃৃষ্টি হয়েছে, যার কারণে এই এলাকায় দুটি দল হয়ে যায়। এখন এই একি মসজিদে জুম্মার নামাজ দ্বিতীয় বারে জামাত আদায় করা যাবে কি, এবং আজান খুৎবা ও ইকামাত দেয়ার বিদান কি বুঝিয়ে বলবেন দয়া করে????? ২) আমার আরেক টি প্রশ্ন দলিল সহকারে বুঝিয়ে বলবেন প্লিজ? ইমাম সাহেব যে কোন দোষত্রুটির কারণে পঞ্চাইত এর কাছে ক্ষমা চাইলে এই ইমামের পিচনে নামাজ পড়া কতটা জায়েজ হবে, না হবেনা ???? এখানে, ইমাম সাহেব কে নিয়েই কিন্তু দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। ইমাম কিছু লোকের কারণে একবার বলেন বিদায় নিয়ে চলে যাবেন।আবার বলেন যাবেননা , এতে করে পঞ্চাইত এর মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। উনি নিজে ও কিন্তু বলেছেন আমরা ৪ জন লোকের সামনে , যে কোন পঞ্চায়েত যদি ইমাম কে নিয়ে বিবাদ বা সমালোচনা তৈরি হয় তাতে, নামাজ পড়া হবেনা। দয়া করে বিস্তারিত বলবেন??????
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

১। না ভাই ! একই মসজিদে একাধিকবার জুমু্আর নামায বিধিত নয়। জুমু্‌আর নামাজের মৌলিক বিধান হলো, একই শহরে একবার এক জায়গায় জুমুআর নামায আদায় হবে। কিন্তু বর্তমানে তেমন ব্যবস্থা না থাকার কারণে অপারগতা বশতঃ একাধিক মসজিদে জুমু্‌আর নামায আদায় করা হয়।

২। দেখুন ইমাম সাহেব তিনি একজন মানুষ। মানুষের ভুল হতেই পারে। তিনি যেহেতু নিষ্পাপ নন তাই তারও ভুল হতে পারে। ভুল ত্রুটি সংঘটিত হওয়ার পর ক্ষমা চাওয়া তো সততার নিদর্শন। সুতরাং ইমাম সাহেবের যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলেও তার পেছনে নামায পড়া হলে নামায জায়েয হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ