২০১৭ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের জয়ের কারণ হচ্ছে তারা খুব ভালো ব্যাটিং ভালো বলিংকরেছে,কিন্তু ভারত ভালো ব্যাটিং ভালো বলিং করতে করতে পারিনি,অার সবচেয়ে বড় কথা হলো,ঐ দিনটি তাদের ছিল না,তাই তারা জিততে পারে নাই,অার পাকিস্তান তাদের সেরাটা দিতে পেরেছে তাই তারা বিজয়ের মালা পড়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

জয়, পরাজয় খেলার অংশ। যে দল যেদিন ভাল পারপরম্যান্স করবে, সেদিন তারাই জয়ী হবে। পাকিস্তান কালকে ব্যাটিং, বোলিং উভয় সাইডে চমৎকার খোলচে, সেকারনেই পাকিস্তান জয়ী হয়েছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

পাকিস্তান ব্যাটিং, বোলিং ও ফিল্ডিং সব দিক দিয়ে তারা ভালো খেলেছে তাই তারা জয়ী হয়েছে। অপর দিকে ভারত ভালো বোলিং করলেও পাকিস্তানেরর ব্যাটসম্যানরা ভালো করায় তেমন উইকেট শিকার করতে পারেনি। এবং তাদেের শক্তিশালী ব্যাটিংরা পাকিস্তানী বোলিং এর কাছে পর পর শিকার হয়েছেন। তাই তারা পরাজিত হয়েছেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
rakib20

Call

খেলায় যে সেরা পারফরম্যান্স করবে সেই জিতবে ।  আপনি

ভারতের ফিল্ডিং দেখবেন ,  একদম বাজে ফিল্ডিং ছিল ।  তাছাড়া ১১৪ রান করা ফখর জামান প্রথমেই বুমরার বলে

আউট হন কিন্তু তা নো বোল ছিল ।  পাকিস্তানি ব্যাটসম্যানরা

বর্তমানে সবচেয়ে দুর্বল ব্যাটিং লাইন আপ নামে পরিচিত কিন্তু

ওরা ভারতের বিপক্ষে খুব ভালো খেলেছে ।  আর এই টুর্নামেন্টে

পাকিস্তানি বোলিং অনেক শক্তিশালি যার ফলে ভারতের ভালো

ব্যাটসম্যানরা ৩৩৮ রান chase করতে পারে নি । 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
JIS

Call

অহংকার পতনের মূল, ভারত বাংলাদেশ সহ অন্যন্য ম্যাচে বিপক্ষ দলকে হারিয়ে অনেক অহংকার করে। অন্য দল কে নিয়ে কটু কথা বলে, আল্লাহ সম্ভবতো এ অহংকারের জন্যই গতকাল ভারতকে হারিয়ে পাকিস্তানের পক্ষে জয় লিখেছেন। গতকাল পাকিস্তানের ব্যাটসম্যানেরা তাদের সেরা ফর্মটাই দিতে সক্ষম হয়েছেন এবং পাকিস্তানের বোলাররা দুর্দান্ত বোলিং করেছেন, বিশেষ করে মোহাম্মাদ আমির ভারতের পরাজয়ের কারন। গতকাল ম্যাচে কোনো লড়াই ই হয় নি, একঘুয়ে ম্যাচ ছিলো সব কিছুর মূর কারনই পাকিস্তানের সফলতা এবং ভারতের ব্যার্থতা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call



ভারতের কাছে ১২৪ রানের হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু। সে হারের বদলা ফাইনালেই নিয়েছে পাকিস্তান। ১৮০ রানের ব্যবধানে ভারতকে ডুবিয়ে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জিতে নিয়েছে তারা। কিন্তু কেন এত বড় ব্যবধানে হার? সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছে ডেকান ক্রনিকলস—

ফখর-আজহারের দুর্দান্ত শুরু
টসে জিতে ফিল্ডিং বেছে নিয়েছিলেন বিরাট কোহলি। পাকিস্তানকে তিন শর নিচে আটকে রেখে রান তাড়া করার পরিকল্পনা ছিল তাঁর। কিন্তু সব ভেস্তে গেল ফখর জামান ও আজহার আলীর ১২৮ রানের উদ্বোধনী জুটিতে। আজহারকে ফিফটির পর ফেরানো গেলেও ফখরের ১০৬ বলে ১১৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস ম্যাচে ফিরতে দেয়নি ভারতকে; বিশেষ করে ফখর। অচেনা এই তরুণ সম্পর্কে বিস্তারিত পরিকল্পনা ভারতের কাছে যে ছিল না, তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। কোহলি নিজেও ম্যাচ শেষে স্বীকার করেছেন, ফখর এত অপ্রথাগত শট খেলেছেন, মাঠে তাঁর ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট ছক কষে বোলিং-ফিল্ডিং করা ছিল খুব কঠিন।

চার পেসার না খেলিয়ে দুই স্পিনার নেওয়া
পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে চার পেসার নিয়ে নেমেছিল ভারত। কারণ, কোহলি বলেছিলেন, স্পিনে পাকিস্তান ভালো খেলে। সেটা সঠিক বলেই প্রমাণিত হয়েছিল। কিন্তু ফাইনালে চার পেসারের বদলে খেললেন তিন পেসার ও দুই স্পিনার। রবীন্দ্র জাদেজা, রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও কেদার যাদবের ২১ ওভারে পাকিস্তান ১৬৪ রান তুলেছে। বিনিময়ে মাত্র একটি উইকেট। সেটাও কিনা পেয়েছেন খণ্ডকালীন বোলার যাদব! মূল দুই স্পিনারই ব্যর্থ। প্রতিবেশী দলগুলোর বিপক্ষে পেসেই যে সাফল্য মেলে, সেটা আবার বোঝা গেল; বিশেষ করে ভিনদেশি কন্ডিশনে।

মোহাম্মদ আমির
ক্রিকেটে এখন যে যুগ চলছে, ফাইনালেও ৩৩৮ রান তাড়া করা সম্ভব। কিন্তু সেটা অসম্ভব এক লক্ষ্য বানিয়ে দিয়েছেন আমির। পেস ও মুভমেন্টে ভারতের প্রথম তিন ব্যাটসম্যানকেই পরাস্ত করেছেন। প্রথম ১০ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ম্যাচটাও হেরে বসেছে ভারত। ভারতের ব্যাটিংয়ের তিন স্তম্ভকেই গুঁড়িয়ে দিয়েছেন আমির। শিখর ধাওয়ান, রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি—তিনজনই তাঁর শিকার।

টপ অর্ডারে অতিনির্ভরতা
শিখর ধাওয়ান, রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি—টুর্নামেন্টজুড়ে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন ভারতের প্রথম তিন ব্যাটসম্যান। টুর্নামেন্টের শীর্ষ পাঁচ রান সংগ্রাহকের তিনজনই ভারতের! কিন্তু এর ফলে মিডল অর্ডারকে কোনো পরীক্ষাই দিতে হয়নি এ সময়ে। ফাইনালে আমিরের কাছে প্রথম তিনজন বিদায় হওয়ার পরই ভারতের ব্যাটিং উন্মোচিত হয়েছে প্রথমবারের মতো। সে পরীক্ষায় লেট অর্ডারে হার্দিক পান্ডিয়া ছাড়া ব্যর্থ হয়েছেন সবাই। ম্যাচের আগেও পাকিস্তান বলেছিল, এই জায়গাতেই তারা চোখ দিচ্ছে। ভারতের মিডল অর্ডার খুব বেশি খেলার সুযোগ পায়নি। টপ অর্ডারকে দ্রুত ফিরিয়ে মিডল অর্ডারকে উন্মোচিত করার এই রণকৌশল ঘোষণা দিয়েই সফল হয়েছে পাকিস্তান।

পান্ডিয়াকে পরে নামানো
৩৩৯ রানের লক্ষ্যে উড়ন্ত সূচনা দরকার ছিল ভারতের। এমন অবস্থায় পান্ডিয়ার মতো হার্ড হিটারকে আগে নামালেই হয়তো ভালো হতো; পাকিস্তান যেমন ম্যাচের পরিস্থিতি বুঝে সরফরাজের আগে ইমাদ ওয়াসিমকে নামিয়ে দিয়েছিল। পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ঝড় তোলা পান্ডিয়া ফাইনালেও নিজের ক্ষমতা দেখিয়েছেন। কিন্তু এর আগেই ম্যাচের ফল নির্ধারিত হয়ে গেছে।

প্রথম আলো 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ