শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
manik

Call

কোল্ডড্রিংস বাদ দিন : সব ধরনের কোল্ডড্রিংস বাদ দিন। এর বদলে বিশুদ্ধ পানি, ফলের রস ও শরবত পান করুন।

লবণ বাদ দিন : খাওয়ার সময় কাঁচা লবণ বাদ দিন। এছাড়া চিপস, পনির, বাদাম, টিনজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। কারণ লবণ মুখের রুচি বাড়ায়। ফলে খাবার বেশি গ্রহণের জন্য মেদ বাড়তে থাকে।

চুইংগাম খাবেন না : চুইংগাম মেদ বাড়াতে সাহায্য করে। চুইংগামে প্রচুর চিনি থাকে। ফলে চিনি খাওয়াতে ওজন বেড়ে যায়। চিনিমুক্ত যেসব গাম পাওয়া যায় তা যতক্ষণ আপনার মুখে থাকে তাতে আপনার অজান্তে অল্প অল্প বাতাস গাল দিয়ে পেটে ঢুকছে তাই পেট আরো বড় লাগে।

কুঁজো হয়ে থাকবেন না : হাঁটার সময় সোজা হয়ে হাঁটুন। অবশ্যই সোজা হয়ে বসবেন। যদি তা সম্ভব না হয় তাহলে পায়ের নিচে ১০ সেমি/৪ ইঞ্চি পরিমাণ উঁচু টুল রাখুন। চেয়ারে কোমর বরাবর ছোট বালিশ রাখুন।

বেল্ট ব্যবহার করুন : চওড়া বেল্ট পরুন জামার নিচে। এতে আপাতভাবে ভুঁড়ি কম দেখা যাবে। এছাড়া নিয়মিত বেল্ট ব্যবহার করলে মেদ সহসা বাড়তে পারে না।

কালো জামা-কাপড় পরুন : যারা মেদবহুল দেহের মানুষ তারা কালো জামা বা শার্টের ব্যবহার বাড়ান। কালো রঙ ব্যবহারে মোটা কম দেখাবে।

খাদ্যাভ্যাস ঠিক রাখুন : আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সুষম খাদ্যের তালিকা তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য আপনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তালিকা বানান এবং তা ঠিকভাবে মেনে চলুন।

ব্যায়াম করুন : সপ্তাহে অন্তত কয়েকটা দিন রাখুন আধাঘণ্টা ব্যায়ামের জন্য। ফ্রি হ্যান্ড এঙ্ারসাইজ করতে থাকেন। তবে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ব্যায়াম করুন। কারণ সবার জন্য সব ব্যায়াম ঠিক হয় না। আপনার শরীরের ধরন বুঝে ব্যায়াম করতে হবে।

নিয়মিত হাঁটা এবং সাঁতার কাটলে মেদ কমে। লিফটের বদলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা করুন এবং কাছের জায়গাগুলোতে হেঁটে যান।

বাগান করুন : বাগান করলে বেশ ভালো ব্যায়াম হয়। কারণ এতে সবদিকে মুভমেন্ট ঘটে। এছাড়া মন ভালো থাকে ও অলসতা কাটে। ফলে মেদ কমে।

দুপুরে ঘুমাবেন না : আপনি যদি রাতে পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারেন তাহলে দুপুরে ঘুমাতে যাবেন না। এতে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে আপনি জেগে থেকে বিছানায় বিশ্রাম নিতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

১। খাবার খুব ভাল করে চিবিয়ে খান । কেননা খাবার না চিবানর জন্য তা সহজে হজম হয়না ফলে তা মেদ আকারে জমে যায় । ২। খাবার মাঝে নয় বরং খাবারের এক ঘণ্টা পরে পানি পান করুন । ৩। ক্ষুধা না লাগলে খাবেন না । ৪। খবার সময় কারো সাথে কথা বলবেন না বা অন্য কাজ করবেন না । কেননা খাবার সময় মনযোগী না হলে আপনি বেশি খেয়ে ফেলবেন । ৫। প্রতিদিন অন্তত আধ ঘণ্টা ব্যায়াম করুন বিশেষ করে কোমরের ব্যায়াম । ৬। নিয়মিত নামায পড়ুন , মুসলিম হলে । ৭। অল্প দূরত্বের জন্য রিক্সা না নিয়ে হাঁটুন । ৮। বেশিক্ষণ বসে না থেকে মাঝে মাঝে একটু হাঁটুন ৯। পর্যাপ্ত পানি পান করুন, শুকনা খাবার কমিয়ে দিন । নিয়ম মেনে চলুন , সুস্থ থাকুন ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
pagol

Call

মেদবহুল শরীর ব্যক্তির সৌন্দর্যই নষ্ট করে না, ব্যক্তির জন্য অস্বস্তিকরও বটে। শরীরের মেদ কমাতে অনেকে খাবার কমিয়ে দেন, নিয়মিত শরীর চর্চা (ব্যায়াম) করেন। কিন্তু খাবার খেয়েই আপনি আপনার মেদ কমাতে পারবেন। এমন ১০টি খাবারের তালিকা দিয়েছেন পুষ্টিবিজ্ঞানী ও ফ্রিল্যান্সার কারা ল্যান্ডাউ। ‘ট্যাভেলার্স ডায়েটিশনে’ দেওয়া তার তালিকার খাবার গুলো হচ্ছে কাজুবাদাম, তরমুজ, মটরশুটি, সবুজ শাক-সবজি, শশা, আভাকাডো, যব বা জই, পানি, আপেল ও পিপারমেন্ট।



কাজুবাদাম



দীর্ঘক্ষণ পেট ভর রাখার জন্য ত্বক মসৃনকারী ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ কাজুবাদাম এক মুঠোই যথেষ্ঠ। কাজুবাদামে যে ক্যালটির আছে তা মেদ তৈরিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।



তরমুজ



তরমুজে রয়েছে ৮২ শতাংশ পানি। শরীরের বাড়তি সোডিয়াম সরিয়ে একটি লম্বা সময়ের জন্য ক্ষুধাহীন থাকতে সহায়তা করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু এ ফলের প্রতি এক কাপে রয়েছে ১০০ ক্যালোরি। পছন্দের তারকাদের মতো সুন্দর শরীর গড়তে নাস্তায় তরমুজ রাখুন।



মটরশুটি



নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ সময় ক্ষুধাহীন থাকার জন্য মটরশুটি বেশ কার্যকরী।



সবুজ শাক সবজি



একটি স্লিম শরীরের অধিকারী হতে চাইলে সবুজ শাক-সবজি দিয়ে প্লেট ভর্তি রাখতে হবে। ভাতের চেয়ে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি হলেও সমস্যা নেই। বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ সবুজ শাক-সবজি চর্বি কমায়। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও সহায়ক শাক-সবজি।



শশা



শশার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। এ কারণে শশা খুবই ঠা-াজাতীয় খাদ্যশস্য। শশা একটি অত্যন্ত কম ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য। একটি শশাতে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি থাকে। শরীরের মেদ কমাতে খুবই কার্যকরী শশা।



আভাকাডো(নাশপাতি)



বিভিন্ন অত্যাবশ্যক পুষ্টিতে ভরপুর আভাকোডা (নাশপাতি জাতীয় ফল বিশেষ)। আঁশওয়ালা এ ফল খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না, সঙ্গে পেটের চর্বি দ্রুত কমিয়ে ফেলে।



যব বা জই



আকষর্ণীয় শরীরের অধিকারী হতে চাইলে নাস্তার প্লেটে ওট ( যব বা জই) রাখুন। ওজন কমাতে ওট খুবই কার্যকরী। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফল শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়।



পানি



মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।



আপেল



আঁশযুক্ত মিষ্টি ফল আপেল পেট ভরপূর্ণ রাখে। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ না করে পরিমিত আপেল খান।



পিপারমেন্ট



পিপারমেন্টে খেলে হজম শক্তি বাড়ে, মেজাজও ফুরফুর থাকে। মেদযুক্ত পেট কমাতে খুবই দরকারি পিপারমেন্ট। চায়ের সঙ্গে পিপারমেন্ট মিশিয়ে খাওয়া উত্তম পন্থা। শুধু মেদ কমানোই নয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সহায়ক পিপারমেন্ট।

- See more at: http://www.eurobdnewsonline.com/health-news-of-bangladesh/2014/05/07/40823#sthash.MOUIBKmw.dpuf

মেদবহুল শরীর ব্যক্তির সৌন্দর্যই নষ্ট করে না, ব্যক্তির জন্য অস্বস্তিকরও বটে। শরীরের মেদ কমাতে অনেকে খাবার কমিয়ে দেন, নিয়মিত শরীর চর্চা (ব্যায়াম) করেন। কিন্তু খাবার খেয়েই আপনি আপনার মেদ কমাতে পারবেন। এমন ১০টি খাবারের তালিকা দিয়েছেন পুষ্টিবিজ্ঞানী ও ফ্রিল্যান্সার কারা ল্যান্ডাউ। ‘ট্যাভেলার্স ডায়েটিশনে’ দেওয়া তার তালিকার খাবার গুলো হচ্ছে কাজুবাদাম, তরমুজ, মটরশুটি, সবুজ শাক-সবজি, শশা, আভাকাডো, যব বা জই, পানি, আপেল ও পিপারমেন্ট।


কাজুবাদাম


দীর্ঘক্ষণ পেট ভর রাখার জন্য ত্বক মসৃনকারী ভিটামিন ই ও আমিষ সমৃদ্ধ কাজুবাদাম এক মুঠোই যথেষ্ঠ। কাজুবাদামে যে ক্যালটির আছে তা মেদ তৈরিতে কোনো ভূমিকা রাখে না। তাই অন্যান্য ফ্যাটি খাবার না খেয়ে কাজুবাদাম একটু বেশি খান।


তরমুজ


তরমুজে রয়েছে ৮২ শতাংশ পানি। শরীরের বাড়তি সোডিয়াম সরিয়ে একটি লম্বা সময়ের জন্য ক্ষুধাহীন থাকতে সহায়তা করে। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সুস্বাদু এ ফলের প্রতি এক কাপে রয়েছে ১০০ ক্যালোরি। পছন্দের তারকাদের মতো সুন্দর শরীর গড়তে নাস্তায় তরমুজ রাখুন।


মটরশুটি


নিয়মিত মটরশুটি খেলে চর্বি কমে, হজম ক্ষমতা বাড়ে, শরীরের মাংসপেশীরও বিকাশ ঘটে। দীর্ঘ সময় ক্ষুধাহীন থাকার জন্য মটরশুটি বেশ কার্যকরী।


সবুজ শাক সবজি


একটি স্লিম শরীরের অধিকারী হতে চাইলে সবুজ শাক-সবজি দিয়ে প্লেট ভর্তি রাখতে হবে। ভাতের চেয়ে শাক-সবজির পরিমাণ বেশি হলেও সমস্যা নেই। বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ সবুজ শাক-সবজি চর্বি কমায়। এছাড়া শরীরে পানি ধরে রাখতেও সহায়ক শাক-সবজি।


শশা


শশার প্রায় ৯৬ শতাংশই পানি। এ কারণে শশা খুবই ঠা-াজাতীয় খাদ্যশস্য। শশা একটি অত্যন্ত কম ক্যালোরিযুক্ত খাদ্য। একটি শশাতে মাত্র ৪৫ ক্যালোরি থাকে। শরীরের মেদ কমাতে খুবই কার্যকরী শশা।


আভাকাডো(নাশপাতি)


বিভিন্ন অত্যাবশ্যক পুষ্টিতে ভরপুর আভাকোডা (নাশপাতি জাতীয় ফল বিশেষ)। আঁশওয়ালা এ ফল খেলে দীর্ঘক্ষণ খিদে পায় না, সঙ্গে পেটের চর্বি দ্রুত কমিয়ে ফেলে।


যব বা জই


আকষর্ণীয় শরীরের অধিকারী হতে চাইলে নাস্তার প্লেটে ওট ( যব বা জই) রাখুন। ওজন কমাতে ওট খুবই কার্যকরী। কম ক্যালরিযুক্ত এ ফল শরীরে ধীরে ধীরে শক্তি যোগায়।


পানি


মেদবহুল পেট থেকে মুক্তির সহজে এড়ানো যায়। এজন্য আপনাকে প্রতিদিন পান করতে হবে বেশি পরিমাণে পানি। বেশি পানি খেলে পেট বেড়ে যাবে-এমন কোনো আশঙ্কাই নেই।


আপেল


আঁশযুক্ত মিষ্টি ফল আপেল পেট ভরপূর্ণ রাখে। অতিরিক্ত খাবার গ্রহণ না করে পরিমিত আপেল খান।


পিপারমেন্ট


পিপারমেন্টে খেলে হজম শক্তি বাড়ে, মেজাজও ফুরফুর থাকে। মেদযুক্ত পেট কমাতে খুবই দরকারি পিপারমেন্ট। চায়ের সঙ্গে পিপারমেন্ট মিশিয়ে খাওয়া উত্তম পন্থা। শুধু মেদ কমানোই নয়, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও সহায়ক পিপারমেন্ট।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ