শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
shalahin

Call

মেঘ যেখানে বৃষ্টি সেখানে। কখনো বা এক জায়গায় বৃষ্টি অন্য জায়গায় বৃষ্টিহীন। সার্ভারগুলোকে যদি মেঘের ভিতরে রাখা যেত, আর যেখানেই ব্যবহারকারী সেখানে বসেই খুব কাছে থেকে ডাটাগুলো নিতে পারতো তাহলে বেপারটা কতই না মজা হতো! ক্লাউড হোস্টিং প্রোভাইডাররা অনেকটা এরকম চেস্টাই করে যাচ্ছে। ক্লাউড হেস্টিং মূলত: একাধিক সারভার ব্যবহার করার সুবিধা দেয়। আমরা সাধারনত একটা সার্ভারে আমাদের তথ্যগুলো সংরক্ষন করি আর সেটা কখনো সমস্যা দেখা দিলে সাইট আর দেখা যায় না। অন্য দিকে ক্লাউড সারভার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত থাকে, আপনার ওয়েব একাধিক সারভারে সংযুক্ত থাকবে। ভিজিটরের কাছের সারভার থেকেই সে সাইট দেখতে পাবে আর তাই সাইট চলবে দুর্দান্ত গতিতে। সারভার ডাউন হওয়ার সম্ভাবনা নাই বা কম। সাধারনত ক্লাউড হোস্টিং সারভারের সিপিইউ ব্যবহারের কোন সীমা পরিসীমা বেধে দেওয়া থাকে না। যত খাবে তত খরচ – অনেকটা এই ধরনের বলা যায়। বিভিন্ন সারভারের ব্যন্ডউইথ খরচের উপরে টাকা দিতে হয়। রেফারেন্সঃ http://tutorialbd.com/bn/?p=4496 ধন্যবাদ ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ক্লাউড হোস্টিং মানে সকল অ্যাপ্লিকেশন, ডাটা ক্লাইউড বা কেন্দ্রীয় সার্ভারে থাকবে। ব্যবহারকারী পিসি বা মোবাইল যেভাবেই হোক সরাসরি সেই সার্ভারে অ্যাকসেস করে তার তথ্য পেতে পারে। ক্লাউডের আরেকটা সুবিধা ওয়েব হোস্টিং এ। খরচ যত ততটুকুই পরিশোধ করতে হয় বলে ফিক্সড হোস্টিং এর চেয়ে ক্লাউড হোস্টিং বেশ সাশ্রয়ী। সহজভাষায় বলা যায়, ধরুন আপনি এই মূহুর্তে বাহিরে আছেন, কোন একটি প্রয়োজনীয় এপ্লিকেশন ব্যবহার করা দরকার, ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে আপনি সহজেই এপ্লিকেশনটি ব্যবহার করতে পারেন। আর যতটুকু যতটুকু করেছেন ঐ অনুসারে আপনাকে মূল্য পরিশোধ করতে হবে। আবার অন্যভাবে বলা যায়, আপনার বিশাল কোম্পানি ! এখন সব এপ্লিকেশন বা সার্ভিসের যোগান দেয়া সম্ভব নয়। এসব সার্ভিসের জন্য প্রয়োজনীয় লোকবলসহ অনেক কিছুর খরচ বহন করতে হবে । সুতরাং এই সার্ভিসগুলো আপনি ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট পে করেই পেতে পারেন। তাতে আপনার অনেক খরচ বাঁচল। আবার আপনার প্রতিষ্ঠানের কোন তথ্য নিরাপদে রাখা দরকার। এর জন্য আবার নিজস্ব সার্ভারে তথ্যগুলো রাখা অনেক খরচের ব্যাপার। ক্লাউড কম্পিউটিং এর মাধ্যমে প্রাইভেট ক্লাউডিং করে কোন ঝামেলা ছাড়াই তথ্যগুলো রেখে দিতে পারেন। আসলে ক্লাউড মানে ব্যবহারকারীর কাছে শুধুমাত্র সার্ভারে কানেক্ট হওয়ার জন্য ব্যবস্থা থাকবে। সেটা হতে পারে ওয়াইফাই বা ওয়াইম্যাক্স যুক্ত মোবাইল বা পিসি। আর সার্ভারে ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে থাকবে একাধিক সিপিউ, ডিস্ক ইত্যাদি। সেই ডিস্কগুলোতে থাকবে ওএস আর অ্যাপ যা ব্যবহারকারী ব্যবহার করবে। এটাই ক্লাউড। মানে পিসি চালানোর সরকারী সবকিছু ক্লাউডে রেখে দুর থেকে ব্যবহার করাই ক্লাউড কম্পিউটিং ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ