এগজিমার লক্ষণ :
*ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া।
*ত্বক লাল হয়ে যাওয়া ও অনবরত চুলকানো।
*ত্বকে দানা দানা, গোটা, বা চাকা চাকা দেখা দিতে পারে।
*আক্রান্ত জায়গা থেকে অনবরত রস বা পুঁজ পড়া।
*জায়গাটার চামড়া পুরু হয়ে যাওয়া।
অ্যালার্জি এগজিমা পর্যায়ে পৌঁছেছে কিনা তা বোঝা যায় স্কিন টেস্টে ও রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে। এগজিমার ধরন কেমন এবং তা কোন পর্যায়ে রয়েছে, তা নিশ্চিত হয়ে তবেই ডাক্তার চিকিত্সা করেন ও পরামর্শ প্রদান করেন। এগজিমার তিনটি পর্যায়ে তিন রকমের চিকিত্সা করা হয়ে থাকে। যেমন -
অ্যাকিউট পর্যায় :
এ পর্যায়ে এগজিমা থেকে অনবরত রস পরতে থাকে। এগজিমার কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে ডাক্তাররা সাধারণত ত্বক শুষ্ক করার ওষুধ দেন।
সাব-অ্যাকিউট পর্যায় :
এ পর্যায়ে এগজিমা থেকে রস পড়ে না আবার পুরোপুরি শুকিয়েও যায় না। এ পর্যায়ে ডাক্তাররা সাধারণত ক্রিমজাতীয় ওষুধ ব্যবহার করতে দেন।
ক্রনিক পর্যায় :
এ পর্যায়ে ত্বক পুরু হয়ে যায়। ত্বক নরম করার জন্যে এ সময় ডাক্তাররা সাধারণত অয়েনমেন্ট লাগানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
এগজিমা যেমনই হোক না কেন, তা যতটা সম্ভব দ্রুত চিকিত্সা করানো উচিত। এ সময় খাবার-দাবার ও জীবনযাপন সম্পর্কেও সচেতন থাকা উচিত।