শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Jobedali

Call

ল্যাবরেটরিতে কিছু নির্দিষ্ট প্যারামিটার যেমন- ভলিউম (বীর্য-পরিমাণ), লিক্যুইফেকশন টাইম (তরল হতে বীর্যের যে সময় লাগে), রঙ ইত্যাদি পরীক্ষা করা হয়।

শুক্রাণুর মোট সংখ্যা, মোটিলিটি (শুক্রাণুর চলাচলের ক্ষমতা), মর্ফোলজি (শুক্রাণুর আকার), ভাইটালিটি (শুক্রাণু জীবিত না মৃত) ইত্যাদি পরীক্ষা করা হয়। গবেষণাগারে WHO ২০১০ এর নিয়মানুসারে বীর্য বিশ্লেশণ করা উচিত (১৯৯২ সালের মতো পুরোনো মত-অনুসারে নয়)। কখনও কখনও, প্রাথমিক রিপোর্টের উপর নির্ভর করে বীর্যের আরও বিশেষ কিছু পরীক্ষা করা হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ