Share with your friends
Call


মোবাইলে নেট ব্রাউজ করার সময় লক্ষ্য করলে দেখবেন মোবাইলের উপরে ‘E’ কিংবা ‘H’ লেখা বা এ জাতীয় কিছু লেখা থাকে। মনে কি প্রশ্ন জাগে না, কেনইবা ‘E’ অথবা ‘H’ বা এ জাতীয় কিছু লেখা থাকে? এগুলো দ্বারা কি বুঝানো হয়? তাহলে আজকের পোষ্টটি আপনার জন্য। আসুন জেনে নেয়া যাক এই প্রতীক গুলো উঠার কারন ও কোনটির কি মানে।
.
মোবাইলে ইন্টারনেট ব্রাউজ করার সময় আপনার পার্শ্ববর্তী নেটওয়ার্ক-এর উপর নির্ভর করে G, E, 3G, H, H+, LTE উঠে থাকে। এগুলো সবই নেটওয়ার্ক এর সংস্করণ।
.
.
G অর্থ GPRS আপনার মোবাইল স্ক্রিনে যদি ‘G’ লেখা উঠে থাকে তবে আপনি ইন্টারনেট সর্বনিম্ন কোয়ালিটি ইউজ করছেন। অর্থাৎ এক্ষেত্রে আপনার নেট স্পিড থাকবে খুবই কম। এটিই মূলত 1G ইন্টারনেট।
.
.
.
E অর্থ EDGE যদি E লেখা থাকে তার মানে আপনি GPRS এর চেয়ে ভালো কোয়ালিটির ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। এটিই মূলত 2G ইন্টারনেট। বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকাই EDGE কাভারেজ সম্পন্ন।
.
.
.
.
3G হল GSM এবং EDGE এর চেয়ে দ্রুত গতির ইন্টারনেট সংস্করণ। 3G এর পূর্ণরূপ হল 3rd Generation. বাংলাদেশে 3G চালু হলেও মোবাইল অপারেটরগুলা এর চেয়ে উন্নত সংস্করণের ইন্টারনেট চালু করেছে। যার কারণে 3G কাভারেজ এলাকায় নেট ব্রাউজ করলে মোবাইল স্ক্রিনে H অথবা H+ উঠে।
.
.
.
.
.
H = HSDPA এর রেন্জ প্রায় 3.5G এবং H+ = HSDPA+ এর রেন্জ প্রায় 3.9G.
.
.
.
.
.
.
LTE= Long Term Evolution এটি 3G/3.G+ এর চেয়ে দ্রুত গতির ইন্টারনেট। এই LTE হল 4G ইন্টারনেট। যা আমাদের দেশে বাণিজ্যিকভাবে চালু হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের সকল স্থানে এখনো চালু করা সম্ভব হয়নি। তবে বড় বড় শহরগুলোতে এই সুবিধা পাওয়া যায়।

তবে আশা করা যায় দ্রুতই সারাদেশব্যপী LTE কভারেজ পাওয়া যাবে।


তথ্যটি উক্ত ওয়েভসাইট থেকে সরবরাহ করা হইসে

new source link Bdedunews.com

Talk Doctor Online in Bissoy App