আধুনিক কম্পিউটারকে প্রয়ােগ ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেমন– সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার একটি সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের প্রােগ্রাম সংরক্ষিত থাকে। এ কম্পিউটারে নতুন প্রােগ্রাম সংরক্ষণ করা যায় এবং পুরাতন প্রােগ্রাম পরিবর্তন করা বা মুছে ফেলা যায়। এক্ষেত্রে ব্যবহারকারী কাজের উপযােগী কম্পিউটারের অংশ বিশেষ ব্যবহার করার অথবা কোন বিশেষ অংশ সংযােজন বা সংশােধন করার সুবিধা পায়। অন্য দিকে বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটারকে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট কাজের উপযােগী করে তৈরি করা হয়। এ কম্পিউটারে সুনির্দিষ্ট একটি প্রােগ্রাম স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা থাকে। এমনকি বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটারের প্রয়ােগ পরিধি সীমাবদ্ধ। উদাহরণ স্বরূপ, মহাসমুদ্রে সাবমেরিনের দিক নির্দেশের জন্য ব্যবহৃত বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ