পানির স্থায়িত্বের উপর ভিত্তি করে পুকুরকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতার উপর নির্ভর করে পদার্থকে প্রধানত ৩টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়- ১. সুপরিবাহী ২. কুপরিবাহী ৩. অপরিবাহী

আধুনিক কম্পিউটারকে প্রয়ােগ ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেমন– সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটার বিশেষ ব্যবহারিক কম্পিউটার একটি সাধারণ ব্যবহারিক কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের প্রােগ্রাম সংরক্ষিত থাকে। এ...

নিকেল ও ডরছি লক্ষ্যকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন।

ই-কমার্স কে সাধারণত চার (৪) ভাগে ভাগ করা যায় ।

মহাবিশ্বের নক্ষত্রগুলোকে তাদের আলোর তীব্রতা অনুসারে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

মাছের সম্পূরক খাদ্যকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে।

অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্তগুলো কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।যথা : 1. অর্থনৈতিক পূর্ব শর্ত এবং 2. অ-অর্থনৈতিক পূর্বশর্ত।

মুদ্রাস্ফীতির প্রধান কারণগুলো কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। (ক) চাহিদা বৃদ্ধিজনিত, (খ) খরচ বৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি।

মুদ্রা সংকোচন বিরোধী ব্যবস্থা কে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায় : (ক) রাজস্ব নীতি (খ) আর্থিক নীতি।