ই-কমার্স কে সাধারণত কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

মাসিক হওয়ার উপায় আছে তবে আগে আপনি প্রেগনেন্সি কিট দিয়ে চেক করুন অন্তস্বত্তা কিনা।

ডেটা ট্রান্সমিশন মােডকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলাে হলাে: ক. সিমপ্লেক্স (Simplex) খ. হাফ-ডুপ্লেক্স (Half Duplex) গ. ফুল-ডুপ্লেক্স (Full Duplex) সিমপ্লেক্স একমুখী ডেটা প্রবাহকে বলা হয় সিমপ্লেক্স মােড।...

নিকেল ও ডরছি লক্ষ্যকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন।

মহাবিশ্বের নক্ষত্রগুলোকে তাদের আলোর তীব্রতা অনুসারে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

মাছের সম্পূরক খাদ্যকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

পানির স্থায়িত্বের ওপর ভিত্তি করে পুকুরকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে দুইভাগে ভাগ করা হয়েছে।

অর্থনৈতিক উন্নয়নের পূর্বশর্তগুলো কে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।যথা : 1. অর্থনৈতিক পূর্ব শর্ত এবং 2. অ-অর্থনৈতিক পূর্বশর্ত।

মুদ্রাস্ফীতির প্রধান কারণগুলো কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। (ক) চাহিদা বৃদ্ধিজনিত, (খ) খরচ বৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি।

মুদ্রা সংকোচন বিরোধী ব্যবস্থা কে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায় : (ক) রাজস্ব নীতি (খ) আর্থিক নীতি।