বাংলা ভাষায় যে সব অব্যয় বা অব্যয় জাতীয় শব্দ কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ-বিভক্তিরূপে বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ বলে। যেমন– হতে, থেকে, চেয়ে, দিয়ে ইত্যাদি।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
কোন বস্তুর কম্পনের ফলে শব্দের উৎপত্তি হয়। সকল কম্পনশীল বস্তুর শব্দ কি আমরা শুনতে পাই? না, সকল কম্পনশীল বস্তুর শব্দ আমরা শুনতে পাই না। যে শব্দ প্রতি সেকেণ্ডে ২০ টির...
জীবাশ্ম হল প্রাণী ও উদ্ভিদ শিলাপাথরে পরিণত হয়েছে এমন ধরনের বস্তুকে বোঝায়। প্রাগৈতিহাসিক যুগের উদ্ভিদ ও প্রাণীর ধ্বংসাবশেষ তথা মৃতদেহের চিহ্ন পাওয়া যায় ভূগর্ভ কিংবা ভূ-পৃষ্ঠের কঠিন স্তরে সংরক্ষিত পাললিক শিলা...
যৌন প্রজনন (ইংরেজেী: Sexual reproduction) হল বিবর্তনগতভাবে উন্নত প্রাণী এবং উদ্ভিদের প্রজনন পদ্ধতি। কিছু মনেরা প্রোটিস্টাএবং ছত্রাকও অযৌন জননের পাশাপাশি এই পদ্ধতিতে প্রজনন ক্রিয়া সম্পন্ন করে। যৌন প্রজননকারী জীবগণ দুটি আলাদা যৌনতা বা লিঙ্গবিশিষ্ট হয়।...
প্রতিটি শব্দেরই অর্থ আছে। একটি শব্দ যখন অন্য একটি শব্দের ঠিক উল্টা অর্থ প্রকাশ করে, তখন তাকে বিপরীত শব্দ বলে। যেমনঃ দিন, রাত, ছােট-বড়, উঁচু-নিচু, সত্য-মিথ্যা ইত্যাদি।
যে শব্দ আমরা শুনতে পাই তাকে শ্রুতিগোচর শব্দ বলে। শব্দের কম্পন যদি 20 Hz থেকে 20000 Hz এর মধ্যে হয় তবে তা আমরা শুনতে পাই। এই কম্পন সীমার মধ্যে উৎপন্ন...
কর্মপ্রবচনীয় কথাটি ব্যবহার করেছেন পাণিনি। পাণিনির ১|৪|৮৩ সূত্রে কর্মপ্রবচনীয়ের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। কর্মপ্রবচনীয় শব্দে কর্ম বলতে তিনি ক্রিয়া বুঝিয়েছেন। পাণিনি অনুসারে কর্মপ্রবচনীয় কথাটির অর্থ হল, যে পদগুলি পূর্বে কোনো ক্রিয়ার...
এমন অনেক যৌগিক শব্দ আছে, যাদের আদি অর্থ বা ব্যুৎপত্তিগত অর্থ কালক্রমে পরিবর্তিত হয়ে সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে গেছে। এই যৌগিক শব্দগুলিকে বলা হয় পরিবর্তিত যৌগিক শব্দ বা রূঢ় শব্দ। এদের...
1 Answers
8633 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ