শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
  • মাটির উপরের উর্বরতা হ্রাস: ভূমিক্ষয়ের কারণে মাটির পৃষ্ঠস্তর অপসারনের ফলে মাটির উর্বরতা শক্তি কমে যায়।
  • গাছের পুষ্টি হ্রাস: উদ্ভিদ তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান গুলো মাটিতে থাকে। যা ছাড়া উদ্ভিদের বেঁচে থাকা অসম্ভব। কিন্তু এই পুষ্টি উপাদান গুলো ভূমিক্ষয়ের সাথে সাথে মাটি থেকে অপসারিত হয়। ভূমি গুলো উদ্ভিদ হীন ভূমি তে পরিণত হয়।
  • কৃষি জমির পরিমান হ্রাস: অনেক অনেক ভূমিক্ষয় হওয়ায় কৃষি জমি হ্রাস পায় ।
  • বন্যার প্রবনতা বৃদ্ধি: ক্ষয়জাত পদার্থ গুলি নদীগর্ভে গিয়ে পড়ে । বলে নদীর গভীরতা হ্রাস পায়। এতে, সময় নদী বর্ষার অতিরিক্ত জল ধারন করতে সক্ষম হয় না বলে বন্যার প্রবনতা বৃদ্ধি পায়। 
  • নদীগর্ভে মগ্ন চরার সৃষ্টি হয়: নদীতে এই ক্ষয়জাত পদার্থের পরিমান বৃদ্ধি পেলে সেগুলি নদীর তলদেশে ক্রমাগত সঞ্চিত হতে হতে মগ্ন চরার সৃষ্টি করে, যা নৌকা, স্ট্রিমার চালানোতে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। 
  • বায়ু দূষণ: ভুমিক্ষয় বাতাসে ধূলিকনার পরিমান বাড়িয়ে দেয়। যা আগত সৌর বিকিরনের বিচ্ছুরন ঘটিয়ে অ্যালবেডোর পরিমান বাড়িয়ে দেয়, যা আবহাওয়ার স্বাভাবিক ভারসাম্য কে বিঘ্নিত করে। যার ফলে বায়ু দূষিত হয়ে পড়ে। 
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ