আমার বয়স ২০ বছর ৪মাস।রাতে খাওয়া দাওয়ার পরে  শরীর গরম হয়ে যায় আর পেসার হাই হয়ে যায়।।ঘুমাতে গেলে ঘুম আসে না।।এখন পেসার নরমালে আনার জন্য কি মেডিসিন  নিতে পারি।।।।দয়া করে জানাবেন।ধন্যবাদ।।। ।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

পেসার হাই হয়ে গেলে স্বাভাবিক রাখতে করণীয়:- ১. বিড়ি, সিগারেট, জর্দ্দা, সাদা পাতা, গুলসহ সকল প্রকার তামাক জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।২. অতিরিক্ত ওজনের অধিকারীরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হতে পরে। দুটি ভাল উপায় আছে যা আপনার ওজন পর্যবেক্ষণে সহায়তা করবে; যেমন- বডি মাস ইনডেক্স এবং কোমরের পরিমাপ। বিএমআই বা বডি মাস ইনডেক্স একজন ব্যক্তির গড় ওজন নির্দেশ করে। বডি মাস ইনডেক্স কিভাবে হিসাব করবেন; প্রথমে আপনার ওজন (কি:গ্রাম) মাপুন এবং আপনার উচ্চতা (মি২) দ্বার ভাগ করুন। যে ফলাফল পাবেন সেটাই আপনার বডি মাস ইনডেক্স। বিএমআই ১৮.৫-২৪.৯৯ কে স্বাভাবিক হিসাবে ধরা হয়। উল্লেখ্য দেশ এবং জাতি ভেদে এই পরিমাপের তারতম্য হতে পারে।৩. স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া সব সময় সর্বোত্তম। প্রতিদিন সকাল, দুপুর এবং রাত এই তিনবার স্বাস্থ্যসম্মত পর্যাপ্ত খাবার খান, কোন বেলায় খাবার গ্রহণ বাদ দিবেন না। প্রক্রিয়াজাত এবং ফাস্ট ফুড না খাওয়ার চেষ্টা করুন।তার পরিবর্তে-প্রচুর পরিমাণে ফলমূল এবং শাক সবজি খান; টাটকা এবং রঙিন ফলমূল বেশি করে খান |+সপ্তাহে অন্ততপক্ষে একদিন নিরামিষভোজী হোন+যতদূর সম্ভব সোডিয়াম এবং লবণ কম গ্রহণ করুন+খাবারের সাথে আলগা (পাতে) লবণ খাবেন না+রান্না করার সময় খাবারে অল্প লবণ ব্যবহার করুন+কম সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান | ৪. শারীরিকভাবে সক্রিয় হলে স্বাস্থ্যের চমত্কার উন্নতি ঘটে, সাথে সাথে রক্তচাপের মাত্রাও সঠিক থাকে। কায়িক পরিশ্রম করুন। নিয়মিত হাঁটা, সাইকেল চালানো কিংবা সাতার কাঁটার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত সময় না পেলে দিনে দুইবার দশ মিনিটের সাধারণ ব্যায়মও অনেক সাহায্য করে।৫.অনেক ওষুধ আছে যেগুলো উচ্চ রক্তচাপ কমার সাথে সাথে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে সাহায্য করে। আপনার ডাক্তার অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে কথা বলুন এবং পরামর্শ নিন। ওষুধ গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন |

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হাইপারটেনশন (যা হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নামে অধিক পরিচিত) হলো একটি জটিল দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) স্বাস্থ্যগত বিষয়, যার ফলে শরীরের রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কোন লক্ষণ এবং উপসর্গ নেই, তবে কোন কোন ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা, অতিরিক্ত ঘুমের প্রবণতা, দ্বিধাগ্রস্থতা, দৃষ্টিশক্তির সমস্যা, বমি বমি ভাব এবং বমি হতে পারে। নিয়মিত রক্তচাপ মাপাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখতে করণীয়:- ১. বিড়ি, সিগারেট, জর্দ্দা, সাদা পাতা, গুলসহ সকল প্রকার তামাক জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।২. অতিরিক্ত ওজনের অধিকারীরা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত হতে পরে। দুটি ভাল উপায় আছে যা আপনার ওজন পর্যবেক্ষণে সহায়তা করবে; যেমন- বডি মাস ইনডেক্স এবং কোমরের পরিমাপ। বিএমআই বা বডি মাস ইনডেক্স একজন ব্যক্তির গড় ওজন নির্দেশ করে। বডি মাস ইনডেক্স কিভাবে হিসাব করবেন; প্রথমে আপনার ওজন (কি:গ্রাম) মাপুন এবং আপনার উচ্চতা (মি২) দ্বার ভাগ করুন। যে ফলাফল পাবেন সেটাই আপনার বডি মাস ইনডেক্স। বিএমআই ১৮.৫-২৪.৯৯ কে স্বাভাবিক হিসাবে ধরা হয়। উল্লেখ্য দেশ এবং জাতি ভেদে এই পরিমাপের তারতম্য হতে পারে।৩. স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া সব সময় সর্বোত্তম। প্রতিদিন সকাল, দুপুর এবং রাত এই তিনবার স্বাস্থ্যসম্মত পর্যাপ্ত খাবার খান, কোন বেলায় খাবার গ্রহণ বাদ দিবেন না। প্রক্রিয়াজাত এবং ফাস্ট ফুড না খাওয়ার চেষ্টা করুন।তার পরিবর্তে-প্রচুর পরিমাণে ফলমূল এবং শাক সবজি খান; টাটকা এবং রঙিন ফলমূল বেশি করে খান |+সপ্তাহে অন্ততপক্ষে একদিন নিরামিষভোজী হোন+যতদূর সম্ভব সোডিয়াম এবং লবণ কম গ্রহণ করুন+খাবারের সাথে আলগা (পাতে) লবণ খাবেন না+রান্না করার সময় খাবারে অল্প লবণ ব্যবহার করুন+কম সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খান | ৪. শারীরিকভাবে সক্রিয় হলে স্বাস্থ্যের চমত্কার উন্নতি ঘটে, সাথে সাথে রক্তচাপের মাত্রাও সঠিক থাকে। কায়িক পরিশ্রম করুন। নিয়মিত হাঁটা, সাইকেল চালানো কিংবা সাতার কাঁটার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত সময় না পেলে দিনে দুইবার দশ মিনিটের সাধারণ ব্যায়মও অনেক সাহায্য করে।৫.অনেক ওষুধ আছে যেগুলো উচ্চ রক্তচাপ কমার সাথে সাথে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক প্রতিরোধে সাহায্য করে। আপনার ডাক্তার অথবা স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে কথা বলুন এবং পরামর্শ নিন। ওষুধ গ্রহণের পাশাপাশি নিয়মিত রক্তচাপ মাপুন |

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ