দুগ্ধজাত খাবার : calcium ও ভিটামিন এ,বি,k সহ আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে দুধে। পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করে উচ্চতা বাড়াতে নিয়মিত দুধ, আইসক্রিম, টক দই, দুধের ক্রিম বা পনির রাখুন খাবারের তালিকায়।
প্রোটিন জাতীয় খাবার: ডিম এবং মাংস হচ্ছে প্রোটিন এবং ভিটামিন বি১২ এর মতো অনেক পুষ্টির উৎস। উচ্চতা বাড়াতে চাইলে নিয়মিত মরুগির মাংস ও ডিম খেতে হবে।
সয়াবিন:সয়াবিনে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্রোটিন থাকে । উদ্ভিজ্জ প্রোটিন এর মধ্যে সর্বোচ্চ উৎস হচ্ছে সয়াবিন। লম্বা হতে চাইলে প্রতিদিনের খাবারে মিনিমাম ৫০ গ্রাম সয়াবিন থাকা দরকার ।
ফল ও শাকসবজি: ফল ও শাকসবজি তো আমরা প্রতিদিনই খাই।তবে চেষ্টা করুন এবং সেগুলোকে কাঁচা অথবা সেদ্ধ করেই খেয়ে নিতে। বেশি সময় ধরে রান্না করলে খাবারের পুষ্টিগুণ কমে যায়।
অশ্বগন্ধা:অশ্বগন্ধা উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।প্রতিদিন এক চাচামচ অশ্বগন্ধার গুঁড়া দুধে মিশিয়ে পান করতে পারেন।
প্রোটিন:প্রোটিনে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড আমাদের দেহের হাড়, পেশি ও টিস্যু গঠনে সাহায্য করে তাই প্রতিদিনের খাবারে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার মাছ, ডাল ও বাদাম বেশি রাখুন।
তবে চিনি, ট্রান্স ফ্যাট এবং স্যাচুরেটেড ফ্যাট এগুলো এড়িয়ে চলবেন।পুরুষরা পঁচিশ বছর বয়স পর্যন্ত ও নারীরা আঠারো বা উনিশ বছর বয়সের মধ্যে তাদের পূর্ণ উচ্চতা অর্জন করে। আপনার বয়স এই সীমার মধ্যে হলে এই সব খাবার খেয়ে উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কাজ করবে।