আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন ও পুঞ্জিত ক্ষয়ের সম্মিলিত ফলকে একত্রে কি বলে?

মরু অঞ্চলে ক্ষয়ের নিম্নসীমা হলো ভৌমজল।

আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদানের সাহায্যে শিলা চূর্নবিচূর্ণ ও বিয়োজিত হলে, তাকে আবহবিকার বলে।

জলবায়ুর উপাদানের পরিবর্তন এবং জৈবিক কার্যাবলির কারণে শিলা চূৰ্ণবিচূর্ণ হলে, তাকে যান্ত্রিক আবহবিকার বলে।

পুঞ্জিত ক্ষয়ের দ্রুতগতি সম্পন্ন প্রক্রিয়া হল কদম প্রবাহ (Mud flow)।

আবহবিকার প্রাপ্ত পদার্থের নীচে অবস্থিত শিলা গঠিত ভূমিকে ‘আবহবিকার ভূমিতল’ (Basal Surface of Weathering) বলে।

আবহবিকার, পুতি ক্ষয় ও ক্ষয়ীভবনকে একত্রে বলা হয় নগ্নীভবন।

পুঞ্জিত ক্ষয় সম্পর্কে সর্বপ্রথম ভূবিজ্ঞানী শার্প (1938) ব্যাখ্যা দেন।

এক বা একাধিক বক্রতল বরাবর সংঘটিত পুঞ্জিত ক্ষয়কে স্লাম্প বলা হয়।

আবহবিকার ও ক্ষয়ীভবন এই দুই প্রক্রিয়াকে সম্মিলিতভাবে নগ্নীভবন বলা হয়।

যখন জলীয় বাষ্প বা জলের মাধ্যমে শিলাসমূহের খনিজ পদার্থ দ্রবীভুত , বিচ্ছিন্ন ও পরিবর্তিত হয়ে যায় , তখন তাকে রাসায়নিক আবহবিকার বলে ।