Answered Oct 21, 2019
আবহবিকার প্রাপ্ত পদার্থের নীচে অবস্থিত শিলা গঠিত ভূমিকে ‘আবহবিকার ভূমিতল’ (Basal Surface of Weathering) বলে।
ভূমিকম্পের ‘P’ তরঙ্গ , ‘S’ তরঙ্গ এবং পৃষ্ঠ তরঙ্গ যে শিলা গঠিত অংশের ভিতর দিয়ে চলাচল করতে পারে তাকে ভূ – ত্বক বলে।
সমপ্রায় ভূমির মাঝে মাঝে কঠিন শিলা দ্বারা গঠিত অবশিষ্ট পাহাড় বা ঢিবিকে মোনাডনক বলে।
পর্যায়কালীন স্তরের নীচে স্থায়ীভাবে জল সঞ্চিত থাকে, ঐ স্তরকে স্থায়ী সম্পৃক্ত স্তর বলে।
প্রবেশ স্তরের মধ্যে দিয়ে জল চুইয়ে নীচে নেমে যায় এই প্রক্রিয়াকে পরিস্রবন (Infiltration) বলে।
শিলার ফাঁকফোকর এর মধ্য দিয়ে চুইয়ে চুইয়ে জল নীচে প্রবেশ করার প্রক্রিয়াকে অনুস্রবণ (Percolation) বলে।
মাটির নীচে যে স্তরে জল সারাবছর বরফ অবস্থায় থাকে সেই স্তরকে চিরহিমন বা পার্মাফ্রস্ট বলে।
চুনাপাথর গঠিত অঞ্চলে কার্বোনেশন বা অঙ্গারযোজন প্রক্রিয়ায় আবহবিকার ঘটে।
অসম্পৃক্ত স্তরের নীচে যে স্তরে শুধুমাত্র বর্ষাকালেই জল ভৌমজল রূপে সঞ্চিত থাকে কিন্তু অন্য সময় জল শুকিয়ে যায়, একে সবিরাম বা সাময়িক সম্পৃক্ত স্তর বলে।
পাললিক শিলা গঠিত হওয়ার সময় সমুদ্র বা হ্রদের সামান্য পরিমাণ জল ওই শিলাস্তরের মধ্যে থেকে যায়, তাকে সহজাত বা জন্মগত জল বলে।
গ্রানাইট শিলা গঠিত অঞ্চলে যান্ত্রিক আবহবিকার বেশি দেখা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন