Answered Oct 29, 2019
যখন জলীয় বাষ্প বা জলের মাধ্যমে শিলাসমূহের খনিজ পদার্থ দ্রবীভুত , বিচ্ছিন্ন ও পরিবর্তিত হয়ে যায় , তখন তাকে রাসায়নিক আবহবিকার বলে ।
আবহবিকার প্রাপ্ত পদার্থের নীচে অবস্থিত শিলা গঠিত ভূমিকে ‘আবহবিকার ভূমিতল’ (Basal Surface of Weathering) বলে।
কলিকরণ প্রক্রিয়ায় আবহবিকার ঘটে উপকূল অঞ্চলে।
রাসায়নিক আবহবিকারের হাইড্রোলিসিস প্রক্রিয়ায়- উপগোলাকৃতি আবহবিকার (spheroidal weathering) হয়।
আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন ও পুঞ্জিত ক্ষয়ের সম্মিলিত ফলকে একত্রে- নগ্নীভবন (Denudation) বলে।
পৃথিবীর উষ্ণ - আর্দ্র ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকার বেশি দেখা যায়।
রাসায়নিক আবহবিকার চার প্রকার । কার্বোনেশান , অক্সিদেশান , হাইড্রেশান , সলিউশন বা দ্রবণ ।
যখন জলীয় বাষ্প বা জলের মাধ্যমে শিলাসমূহের খনিজ পদার্থ দ্রবীভূত, বিচ্ছিন্ন ও পরিবর্তিত হয়ে যায়, তখন তাকে রাসায়নিক আবহবিকার বলে।
রাসায়নিক আবহবিকার চার প্রকার।
প্রাণী ও উদ্ভিদ অর্থাৎ জীবের সাহায্যে যখন শিলা যান্ত্রিক ও রাসায়নিক পদ্ধতিতে চূর্ণবিচূর্ণ ও বিয়োজিত হয়, তখন তাকে জৈব আবহবিকার বলে।
পৃথিবীর উষ্ণ-আর্দ্র ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকার বেশি দেখা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন