আবহবিকার ও ক্ষয়ীভবন এই দুই প্রক্রিয়াকে সম্মিলিতভাবে কি বলা হয়?

DNA থেকে mRNA তৈরি হওয়ার প্রক্রিয়াকে ট্রানস্ক্রিপশন বলা হয়

আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন ও পুঞ্জিত ক্ষয়ের সম্মিলিত ফলকে একত্রে- নগ্নীভবন (Denudation) বলে।

নিষেক ছাড়া ভ্রুণ সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে পার্থেনোজেনেসিস বলা হয়

আবহবিকার, পুতি ক্ষয় ও ক্ষয়ীভবনকে একত্রে বলা হয় নগ্নীভবন।

ভূপৃষ্ঠের নিম্ন ভূমিগুলি বিভিন্ন বহির্জাত শক্তির দ্বারা সৃষ্ট পলি, বালি, কাকর প্রভৃতির মাধ্যমে ভরাট হওয়ার প্রক্রিয়াকে আরোহণ। (এর ফলেই গঙ্গার ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে) বলা হয়।

ভূপৃষ্ঠের উঁচু-নীচু জায়গাগুলি বহিজাত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ক্ষয়ে গিয়ে নীচু হয়ে যায়, এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় অবরোহণ।

তরুণাস্থির অস্থিতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় অসিফিকেশন

নিষেক বিহীন অবস্থায় ডিম্বাণু হতে ভ্রুণ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় পার্থেনোজেনেসিস

ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে প্রবাহিত নদ-নদী, হিমবাহ, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রতরঙ্গ প্রভৃতির দ্বারা শিলাস্তর চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে স্থানান্তরিত হলে তাকে ক্ষয়ীভবন বলে।

জৈব আবহবিকার দুই প্রকার যথা- জৈব-যান্ত্রিক আবহবিকার ও জৈব-রাসায়নিক আবহবিকার।